Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিপাকে ১৯৬ সরবরাহকারী

সিএমএসডি পরিচালকের একঘেয়েমি দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা নেয়া হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী ষ ১ বছর ধরে আটকে আছে ১২৮৫ কোটি টাকা ষ অর্থ মন্ত্রণালয় ৫৭ প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ৩৪৩ কোটি টাকা বরাদ্দ

হাসান সোহেল | প্রকাশের সময় : ১ জুন, ২০২১, ১২:০০ এএম

মহামারি করোনাভাইরাসের শুরুর দিকে বিশ্বের অধিকাংশ দেশের সঙ্গে বাংলাদেশও থমকে গিয়েছিল। কিছু জরুরি সংস্থা ছাড়া অন্য সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। নতুন এই মহামারিতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল মানুষ। সরকারি দু’একটি হাসপাতাল ছাড়া অধিকাংশ হাসপাতাল রোগী ভর্তিতেও ছিল অপারগ। চিকিৎসক-নার্সসহ ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রয়োজনীয় সুরক্ষা সামগ্রীর অভাবে রোগীর সেবা বাধাগ্রস্ত হচ্ছিল। আবার সুরক্ষা সামগ্রী ছাড়া সেবা দিতে গিয়ে অনেক ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা চিকিৎসক-নার্স করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। কিছু ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা ইন্তেকালও করেছেন। দেশের সেই ক্রান্তিকালে করোনা থেকে বাঁচতে সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোরস ডিপো (সিএমএসডি) তৎকালীন পরিচালকের জরুরি পদক্ষেপ ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের দিক নির্দেশনায় দ্রুত সারাদেশের হাসপাতাল ও ফ্রন্টলাইনারদের কাছে করোনা সুরক্ষাসামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়।

তৎকালীন পরিচালক মরহুম ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদউল্লাহ দেশের ক্রান্তিলগ্নে অজানা এই মাহামরি থেকে বাঁচাতে জরুরি অবস্থার মধ্যেও সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহকারীদের উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। দেশও করোনা মহামারির প্রথম ধাপ দ্রুত মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়। ওই সময়ে আন্তর্জাতিক সবরকম যোগাযোগ ও শিপমেন্ট বন্ধসহ আমদানি পণ্যের যোগানে স্বল্পতা এবং দেশের সমস্ত কলকারখানাও বন্ধ ছিল। এর মধ্যেও সরবরাহকারীরাও শুধু ব্যবসায়িক স্বার্থেই নয়; দেশপ্রেমের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে করোনার সুরক্ষা সামগ্রী (পিপিই, মাস্ক, গগলস, পিসিআর মেশিন, পিসিআর কিটস ইত্যাদি) সরবরাহ করে দেশ ও দেশের চিকিৎসকদের পাশে ছিলেন। আর করোনা মহামারির প্রথম দিকে জীবনের ঝুঁকি ও অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহ করেও বিপাকে পড়েছেন তারা। কেউ কেউ ব্যাংক ঋণ ও ধার-দেনা করে এসব সরবরাহ করেছেন। দীর্ঘ ১ বছর পার হলেও সিএমএসডি’র বর্তমান পরিচালক আবু হেনা মোরশেদ জামানের একঘেয়েমিতে সরবরাহকৃত সুরক্ষা সামগ্রীর বিল না পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। কেউ কেউ ঋণে জর্জরিত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

সূত্র মতে, করোনার শুরুর দিকে সিএমএসডি পরিচালক ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদউল্লাহ। কয়েকমাস পর গত বছরের ২ জুন তাকে সরিয়ে দেয়া হয়। তার স্থলে ৩ জুন বসানো হয় বর্তমান পরিচালক আবু হেনা মোরশেদ জামানকে। তিনি দায়িত্ব নিয়েই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সদ্য বিদায়ী বিতর্কিত স্বাস্থ্য শিক্ষা সচিব আব্দুল মান্নানের সঙ্গে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেন। সিন্ডিকেটটি কেনাকাটায় একক কর্তৃত্ব দেখাতে শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় করোনার শুরুর দিকে যারা দেশের ক্রান্তিকালে সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান করে মহামারি মোকাবিলায় বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন তাদের সকলের বিল আটকে দেন। এতে ১৯৬টি প্যাকেজের ১ হাজার ২৮৫ কোটি ২২ লাখ ৪১ হাজার টাকার বিল আটকে যায়। এরমধ্যে গত ১২ এপ্রিল অর্থ মন্ত্রণালয় বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরে ৫৭টি প্যাকেজের বিপরীতে ৩৪৩ কোটি টাকা সিএমএসডিকে বরাদ্দ দেয়। কিন্তু সিএমএসডি এসব সরবরাহকারীদের বিল পরিশোধে এখনো কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেয়নি। অথচ দায়িত্ব পেয়ে আবু হেনা মোরশেদ জামান পছন্দের ঠিকাদারদেরকে কাজ দিতে অভিজ্ঞতা বা কোন নিয়মের ধার ধারেননি। এমনকি দায়িত্ব পেয়ে তিনি সিন্ডিকেটের পেছনে সময় ব্যয় করায় সিএমএসডি’র কার্যক্রমে স্থবিরতা নেমে আসে। প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমে একচ্ছত্র আধিপত্য, অস্বচ্ছতা ও স্থবিরতার বিষয়টি বুঝতে পেরে পরবর্তীতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. বিলকিস বেগম স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে গত বছরের ১৩ অক্টোবর কেন্দ্রীয় ঔষুধাগারের (ভান্ডার ও সরবরাহ) কার্যক্রমে অধিকতর গতিশীলতা ও ক্রয় প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনতে নির্দেশ দেয়।
এদিকে অর্থমন্ত্রণালয় বরাদ্দ দিলেও ৫৭ প্রতিষ্ঠানের ৩৪৩ কোটি টাকার বিল এবং অন্যান্য প্যাকেজের বিল আটকে দিতে বিভিন্ন সময়ে পরিচালক আবু হেনা মোরশেদ জামান বিভিন্ন দফতরে চিঠি চালাচালি করেছেন। চিঠিতে জানিয়েছেন, তিনি দায়িত্ব নেয়ার আগে এসব কেনাকাটা হয়েছে। এতে বিধি-বিধান ঠিকমতো অনুসরণ করা হয়নি। এ ক্ষেত্রে আটটি কারণ উল্লেখ করেনÑ ওই কেনাকাটায় পিপিআর-২০০৮-এর আওতায় সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়নি, বিপুল অঙ্কের সংশ্লিষ্টতা থাকলেও আর্থিক ক্ষমতা অর্পণ আদেশ অনুযায়ী অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নেয়া হয়নি, কোনো নোটিফিকেশন অব অ্যাওয়ার্ড জারি করা হয়নি, জামানত নেয়া হয়নি, সরবরাহ চুক্তি করা হয়নি, ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন ও চুক্তি স্বাক্ষর ছাড়াই সরবরাহ আদেশ বিধিসম্মত হয়নি (মালপত্র সরবরাহ সময়সীমা, দাম নির্ধারণ, শর্তÑকিছুই নেই), কার্যাদেশের বিপরীতে কোনো জরিপ ছাড়াই মালপত্র গ্রহণ করা হয়েছে এবং সর্বোপরি কেনাকাটার সময় কোনো বাজেটও বরাদ্দ করা হয়নি। এসব বিষয় টেনে তিনি ৫৭টি প্যাকেজের ৩৪৩ কোটি টাকা আটকে দেন। যদিও পরিচালক বিধি-বিধানে ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন ও চুক্তি স্বাক্ষরসহ ৮টি কারণ বলেছেন তার অনেকগুলোই যথাযথভাবে মানা হয়। যার সকল তথ্য ইনকিলাবের হাতে রয়েছে।

অথচ করোনার শুরুর দিকে জরুরিভাবে সুরক্ষা পণ্য সরবরাহের নির্দেশ দেয়া হয়। তখন আন্তর্জাতিক সবরকম যোগাযোগ ও শিপমেন্ট বন্ধসহ আমদানি পণ্যের যোগানে স্বল্পতা এবং দেশের সমস্ত কলকারখানাও বন্ধ ছিল। তবে তিনি দায়িত্ব নেয়ার আগে সেসব বিষয় উল্লেখ করে অনিয়ম হয়েছে বলে বিল আটকে দিয়েছিলেন। দায়িত্ব নিয়ে একই পন্থায় শত শত কোটি টাকার সুরক্ষা পণ্য ক্রয় করে ইতোমধ্যে সেই বিল ছাড় করে দিয়েছেন। সম্প্রতি জিএস বায়োটেক নামের একটি নতুন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কোন ধরণের নোটিফিকেশন অফ অ্যাওয়ার্ড (এনওএ) ইস্যু ছাড়াই ৯ কোটি টাকার এক লাখ আরটি পিসিআর কিটের সরবরাহ নেন। একই সঙ্গে চুক্তি না থাকার কারণে আগের বিল আটকে দিলেও এখন জিএস বায়োটেকের কাছ থেকে কিট কিনছেন কোনো রকম চুক্তি ছাড়াই। অথচ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী, সরকারি ক্রয় পদ্ধতিতে যে কোনো সরবরাহ নেয়ার আগে ক্রয়কারী কার্যালয় প্রধানের মাধ্যমে ক্রয় প্রস্তাবের অনুমোদন পেতে হয়। আনুষ্ঠানিক দর কষাকষির পর দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির প্রস্তাব ঠিক করে ক্রয় প্রক্রিয়া শুরুর বিধান রয়েছে। এই অনুমোদন পাওয়ার পর নোটিফিকেশন অফ অ্যাওয়ার্ড জারি করে কার্য সম্পাদন জামানত ও কার্য সম্পাদন চুক্তি করে সরবরাহ নেয়ার নিয়ম রয়েছে। আবু হেনা মোর্শেদ জামান এসব নিয়মের তোয়াক্কা না করে তার একক সিদ্ধান্তে জিএস বায়োটেককে কিট সরবরাহের অনুমতি দেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারি সরবরাহ কাজে কোনো প্রতিষ্ঠানকে যুক্ত করার ক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করা হয়ে থাকে। তবে নতুন লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠান জিএস বায়োটেকের করোনা কিটের রিএজেন্ট নিয়ে কাজ করার কোনো অভিজ্ঞতাই নেই। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি গার্মেন্টস ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এর আগেও প্রতিষ্ঠানটি একই পদ্ধতিতে পারসোনাল প্রটেকটিভ ইক্যুইপমেন্ট (পিপিই) ও আরটিপিসিআর কিট সরবরাহ করেছে। বর্তমান পরিচালকের একঘেয়েমির এখানেই শেষ নয়; গত বছরের ৩ জুন সিএমএসডিতে যোগদান করেই ১৫ জুন স্বাস্থ্যখাতের মাফিয়া হিসেবে পরিচিত বিতর্কিত ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠুর প্রতিষ্ঠান মেসার্স জেরিন এন্টারপ্রাইজকে ২৩শ’ টাকা দরে ১ লাখ ৫০ হাজার স্যানশিওর বায়োটেক ব্র্যান্ডের ৩৪ কোটি ৫০ লাখ টাকার পিসিআর টেস্ট কিটের কার্যাদেশ দেন। এখনো বিতর্কিত এই ঠিকাদারের ইশারায় সিএমএসডি’র সকল কার্যক্রম চলে।

দেশের দুর্যোগের সময় পণ্য সরবরাহ করেও দীর্ঘদিনেও বিল না পাওয়ায় বড় ধরণের দুর্ভোগে পড়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। একাধিক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মহামারির প্রথম ধাপে বিশ্ব যখন অচল, তখন দেশের মানুষের জন্য সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান করেছেন তারা। সরকারের যথাযথ সময়োপযোগী পদক্ষেপ এবং দ্রুততার সাথে সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহ করায় দেশ সফলভাবে করোনা মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়। কিন্তু ১ বছরেও সরবরাহকারীরা সুরক্ষা সামগ্রীতে বিনিয়োগ করা অর্থ ফেরত না পাওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। অনেকেই ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে পণ্য সরবরাহ করেছেন। সময়মতো বিল না পেয়ে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় বন্ধকী সম্পত্তি নিলামে ওঠার উপক্রম এবং পাওনাদারদের টাকা ফেরত দিতে না পারায় অনেককে শারীরিক-মানসিক অথবা নানাভাবে হেয় প্রতিপন্ন হতে হচ্ছে। এমনকি সরবরাহকারীরা সিএমএসডিতে বিনিয়োগ করে বিল না পেয়ে বাসা ও অফিস ভাড়া, স্টাফদের বেতন-বোনাস দিতে না পারছেন না। এমনকি নিজের এবং পরিবারের চিকিৎসা করাতে না পেরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এছাড়াও অনেকের ব্যবসা চিরতরে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরবরাহকারী ইনকিলাবকে বলেন, দুর্যোগের সময় দেশের জন্য বিনিয়োগ করেও শুধুমাত্র সিএমএসডি পরিচালকের একঘেয়েমিতে বিপাকে পড়েছি। তিনি বলেন, দীর্ঘ দিনেও বিল না পেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। এমনকি বিলের জন্য সিএমএসডিতে গেলে অফিসে ঢুকতেও দেয়া হয় না তাদের। এ অবস্থায় দেশের অভিভাবক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।

অপর এক সরবরাহকারী জানান, দীর্ঘ ১ বছর পার হলেও বিল না পেয়ে গত ১১ মে সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকিনিক্যাল কমিটি (সিপিটিইউ) মহাপরিচালক ও সিএমএসডি পরিচালককে জানিয়েছে। বিশেষ করে রাষ্ট্রের অভিভাবক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বিষয়টির দ্রুত সমাধানে হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা। এ বিষয়ে সিএমএসডি’র পরিচালক আবু হেনা মোরশেদ জামানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ইনকিলাবকে বলেন, মহামারি করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে শুরুর দিকে সুরক্ষা সামগ্রী (পিপিই, মাস্ক, গগলস, পিসিআর মেশিন, পিসিআর কিটস ইত্যাদি) সম্পর্কে মানুষের ধারণা ছিল না। নিজেদের টাকা ব্যয় করে দ্রুততম সময়ে দেশের চিকিৎসক-নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের এসব সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহ করে সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে চিকিৎসা কার্যক্রমকে স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করেছে তারা। তিনি বলেন, সরবরাহকারীরা সিএমএসডি’র নির্দেশে যেহেতু এগুলো সাপ্লাই দিয়েছে। আর সিএমএসডি এগুলো গ্রহণ ও ব্যবহার করেছে তাহলে বিল অবশ্যই পাবে। জাহিদ মালেক বলেন, সরবরাহকারীরা ১ বছরেও বিল পায়নি, বিষয়টি দুঃখজনক। তিনি বলেন, দ্রুত এ বিষয়টি সমাধানের ব্যবস্থা নেয়া হবে। আশাকরি সমাধান হবে।##



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ