পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে কিশোর গ্যাং ‘পাটালী’ গ্রুপ ও ‘অ্যালেক্স ইমন’ গ্রুপের ১১ সদস্যকে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার করেছে র্যাব। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি বড় ছুরি, দুটি লোহার তৈরি ছুরি ও চারটি ফোল্ডিং জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. শরিফুল ইসলাম ওরফে পিয়াল, মো. আলী হোসেন, মো. চাঁন মিয়া, মো. রাব্বি ইসলাম ওরফে আকাশ, মো. রনি খান, মো. আরিফ হোসেন ওরফে রিফাত, মো. আবির, মো. রনি, মো. সাগর, মো. রায়হান ও মো. রবিউল ইসলাম।
গতকাল র্যাব-২ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি মো. ফজলুল হক বলেন, গত শনিবার দিবাগত রাতে মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ রোডের শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের ২নং গেইটের সামনে ও বেড়িবাঁধ এলাকার আজিজ খান রোডে র্যাব-২ এর পৃথক পৃথক অভিযানে পরিচালনা করে কিশোর গ্যাং এর ‘পাটালী’ গ্রুপের ৩ জন সদস্য ও ‘অ্যালেক্স ইমন’ গ্রুপের ৮ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়।
তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে এই কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে পথচারীদের ঘিরে ধরে আশেপাশের কেউ বুঝে ওঠার আগেই অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক মানিব্যাগ, টাকা-পয়সা, স্বর্ণালংকার, মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপসহ ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যেত। গ্রেফতারকৃত কিশোর অপরাধীরা স্বীকার করেছে, ছিনতাই ছাড়াও মাদক সেবন, খুচরা মাদকের ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ইভটিজিং, পাড়ায়-মহল্লায় মারামারি ও স্থানীয় ভূমিদস্যুদের পক্ষে পেশীশক্তির মহড়া দেওয়াসহ নানা অপকর্মে জড়িত।
তিনি আরও বলেন, গ্রেফতারকৃতরা প্রায়ই এলাকায় প্রভাব বিস্তারে দলবদ্ধ হয়ে সংঘাত সৃষ্টি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে ত্রাসের পরিবেশ সৃষ্টি করে। এছাড়া নিজেদের গ্রুপের আধিপত্য বজায় রাখার জন্য অন্যান্য কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে মারামারিসহ নানা সশস্ত্র সংঘর্ষেও জড়িয়ে পড়ত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।