পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্বের অনেক দেশ ঘোষণা করেছে, বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের ক্ষেত্রে টিকাকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া জরুরি। অর্থাৎ টিকাকরণের পরেই অন্য দেশে যাওয়ার অনুমতি মিলবে। কিন্তু ভারতে যারা কোভ্যাক্সিন নিয়েছেন, তাদের বিদেশ গমনের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। কারণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-র কোভিড টিকা তালিকায় নাম নেই কোভ্যাক্সিনের।
সাধারণত কোনো দেশ অন্য দেশ থেকে যাত্রীদের আসার ক্ষেত্রে দু’টি বিষয়ের দিকে নজর রাখছে। এক, তাদের দেশে ব্যবহার হওয়া টিকা নেয়া হয়েছে কি না। দুই, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি ব্যবহার্য তালিকায় (ইমারজেন্সি ইউজ লিস্টিং) সেই টিকা রয়েছে কি না। এ মুহূর্তে ডব্লিউএইচও-র তালিকায় কোভিশিল্ড, মডার্না, ফাইজার, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, জনসন অ্যান্ড জনসন (আমেরিকা ও নেদারল্যান্ডস-এ) ও সিনোফার্ম রয়েছে। কিন্তু নেই কোভ্যাক্সিন। ডব্লিউএইচও-র সাম্প্রতিক নির্দেশিকায় জানা গেছে, ভারত বায়োটেক কোভ্যাক্সিনকে ডব্লিউএইচও-র তালিকাভুক্ত করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। কিন্তু এখনো অনেক তথ্য দেয়া বাকি রয়েছে। মে-জুন মাসে ভারত বায়োটেকের সঙ্গে ডব্লিউএইচও-র আলোচনা হওয়ার কথা। তার পরে সব তথ্য খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেবে ডব্লিউএইচও। তবে সে ক্ষেত্রে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে বলেই জানা গেছে।
অভিবাসনের সঙ্গে যুক্ত বিক্রম শ্রফ নামে এক কর্মকর্তা টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, যদি কোনও যাত্রী ডব্লিউএইচও-র তালিকায় না থাকা টিকা নিয়ে বিদেশ যাওয়ার চেষ্টা করেন, তাহলে তাকে টিকা না নেওয়া যাত্রীদের তালিকায় রাখা হবে। সে ক্ষেত্রে বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। এ বিষয়ে অবশ্য ভারত বায়োটেকের তরফে এখনও পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করা হয়নি। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।