রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
অসামাজিক ঘটনায় আটক হলো ৫৪ ধারায়, পুলিশ মামলা নিল ২৯ ধারায়। এতে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য পার্বতীপুর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর কুমারপাড়া গ্রামের হরিপদ রায়ের ছেলে মিঠুন চন্দ্র রায় (২৪) এ অপরাধ থেকে রেহাই পেলেন। সহকর্মীদের কৃপায় রেহাই পেলেন চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকেও। কিন্তুু এতে ঘটনার শিকার ওই নারীর মানসম্মান ও সামাজিক মর্যাদা ভূলুণ্ঠিত হলেও পুলিশ সেটি বিবেচনায় নেয়নি বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এভাবে হাজার প্রশ্নের জন্ম এ ঘটনায়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মীর শহিদুল ইসলাম ও গ্রামবাসীর সাথে গতকাল সোমবার দুপুরে কথা বলে জানা যায়, ডিএমপিতে কর্মরত পুলিশ সদস্য মিঠুন চন্দ্র রায়ের সঙ্গে প্রায় ৬ বছর আগে একই গ্রামের তার মৃত মামা পশুরাম রায়ের স্ত্রীর (২৮) প্রেম ও অসামাজিক সর্ম্পক গড়ে ওঠে। বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে ওই পুলিশ সদস্য। এ ঘটনাটিকে গ্রামের লোকজন ভাল চোখে দেখছিল না। সে সম্প্রতি কর্মস্থল থেকে ছুটি নিয়ে গ্রামে এসে মামির সাথে অসামাজিক কার্যকলাপ গড়ে তোলে। এ ঘটনায় ক্ষুদ্ধ গ্রামবাসী গত রবিবার বিকেল ৪টায় ৯৯৯-এ ফোন দিলে পার্বতীপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ৫৪ ধারায় আটক করে।
এ ঘটনায় ওই নারীর ভাশুর তপন রায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ বাদি হয়ে তাদের বিরুদ্ধে ২৯ ধারায় মামলা করে। ওই দিনই পুলিশ তাদের দিনাজপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে পাঠায়। এ ঘটনাটি সুষ্ঠ তদন্ত হলেই আসল ঘটনা বেড়িয়ে আসবে বলে এলাকাবাসী জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।