পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাত পোহালেই পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার (১৩ মে) শেষদিনেও দক্ষিণবঙ্গের ২১জেলার মানুষের জনস্রোত অব্যাহত রয়েছে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে। লকডাউনে বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে সকাল থেকে হাজার হাজার যাত্রী ঘাটে এসে জড়ো হচ্ছেন। পরিবহন পারাপারের ঘোষণায় বেড়েছে ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা।
এদিকে শিমুলিয়া ঘাটের প্রবেশমুখের বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্টের পাশাপাশি আজ ঘাটে শৃঙ্খলা রক্ষায় বাড়ানো হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। পাশাপাশি কাজ করছে বিজিবি। অন্যদিকে যাত্রী আর যানবাহন পারাপারে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে বর্তমানে ১৬টি ফেরি সচল রয়েছে বলে জানিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিন সকালে দেখা যায়, ঘাটে প্রবেশের সবগুলো পথেই জনস্রোত। দীর্ঘ কিলোমিটার হেঁটে হেঁটেই যাত্রীরা ঘাটে উপস্থিত হচ্ছেন যাত্রীরা। তবে গত কয়েকদিনের চেয়ে ঘাটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। প্রতিটি ফেরিতেই যাত্রী-যানবাহনকে নিয়মতান্ত্রিকভাবে উঠানো হচ্ছে। এতে পন্টুনে জটলা ও ভোগান্তি কমে এসেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রী সংখ্যা বাড়ছে।
বিআইডব্লিউটিসির সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) ফয়সাল আহমেদ জানান, শিমুলিয়ার তিনটি ফেরিঘাটই সচল রয়েছে। নৌরুটে বর্তমানে ডাম্প, রোরো ও মাঝারি আকৃতির ১৬টি ফেরি চলাচল করছে।
মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ হিলাল আহমেদ জানান, ঘাট এলাকায় বর্তমানে দুই শতাধিক ব্যক্তিগত ছোটগাড়ি ও ১৫০টি ট্রাক পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। যাত্রী চলাচল ও ঘাট পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শতাধিক পুলিশ সদস্য মোতায়েন রয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।