পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা মহামারির কারণে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দেশের ৫৯ লাখ ২০ হাজার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার্থী ন্যূনতম শিক্ষা থেকেও বঞ্চিত। পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) এবং ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) যৌথ গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
গতকাল সোমবার গবেষণার ফলাফল যৌথভাবে উপস্থাপন করেন পিপিআরসি’র চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এবং বিআইজিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন। সমীক্ষার ফলাফলে বলা হয়েছে, ৫১ শতাংশ প্রাথমিক ও ৬১ শতাংশ মাধ্যমিক শিক্ষার্থী পড়াশোনার ক্ষতি এড়াতে কোচিং ও গৃহশিক্ষকের মাধ্যমে পড়ালেখা চালিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
এতে বলা হয়, মহামারিতে শিক্ষার ব্যয় গ্রামীণ পরিবারে ১১ গুণ ও শহুরে পরিবারে ১৩ গুণ বেড়েছে। মহামারিতে দেশে দারিদ্র্যের রূপ কিভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে তা জানতে পিপিআরসি এবং বিআইজিডি যৌথভাবে দেশজুড়ে তিন ধাপে টেলিফোন জরিপ করে। ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত এটি করা হয়। এই গবেষণার তৃতীয় ধাপের দ্বিতীয় অংশ হলো কোভিড ইমপ্যাক্ট অন এডুকেশন লাইফ অব চিলড্রেন।
হোসেন জিল্লর রহমান বলেন, এটা পরিবারগুলো, বিশেষ করে দরিদ্র পরিবারগুলোর ওপর আরও বেশি অর্থনৈতিক চাপ তৈরি করছে। ছাত্রদের পড়ালেখার যে ক্ষতির কথা সমীক্ষায় উঠে এসেছে বাস্তবে ক্ষতি হয়েছে তার চেয়েও বেশি। তাদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে তারা ড্রপআউটের ঝুঁকিতে পড়বে।
ইমরান মতিন বলেন, স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের একটি অংশের পড়ালেখা ঝুঁকিতে আছে। স্কুল খোলার পর শিক্ষার্থীরা যেন তাদের এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারে তার জন্য অবশ্যই ব্যবস্থা রাখতে হবে।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।