পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার ব্যাপারে আবেদন-সংক্রান্ত ফাইল দেখে মতামত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বৃহস্পতিবার (৬ মে) দুপুরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
তিনি জানান, জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার আবেদন-সংক্রান্ত ফাইলটি গতকাল বুধবার রাতে আইন মন্ত্রণালয়ের ও বিচার বিভাগের সচিবের কাছে এসেছে। সেখান থেকে যথাযথ প্রক্রিয়া শেষে আবেদনটি তার কাছে আসবে। এরপর সেটি দেখে মতামত দেয়া হবে।
আবেদনে হাতে আসলে কী ধরনের মতামত নেয়া হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, আবেদনটি এখনো আমার হাতে এসে পৌঁছায়নি। আবেদনটি আসার পর দেখে বলতে পারব।
এদিকে আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা করাতে ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দারের করা আবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে পৌঁছেছে।
এর আগে, বুধবার (৫ মে) রাতে শামীম ইস্কান্দার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় আবেদনপত্রটি দিয়ে এসেছেন বলে খালেদা জিয়ার বোন সেলিমা ইসলাম নিশ্চিত করেন।
এ সময় সেলিমা ইসলাম জানিয়েছিলেন, চিঠিটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পর সিদ্ধান্ত তারা জানতে পারবেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, পত্রে নির্দিষ্ট কোনো দেশের কথা উল্লেখ না করা হলেও বেগম জিয়ার চিকিৎসা লন্ডনে করানোর ইচ্ছা তাদের। যেহেতু এর আগেও সেখানে তার চিকিৎসা করা হয়েছে। যেখানে তার বড় ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে থেকেই খালেদা জিয়া চিকিৎসা করাতে পারবেন বলেও জানান সেলিমা ইসলাম।
তিনি জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনকে বিদেশে নিতে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। তবে তারা সরকারের গ্রিন সিগনালের অপেক্ষায় রয়েছে বলে মন্তব্য করেন খালেদার বোন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।