পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত লকডাউনের মধ্যেও থেমে নেই সড়ক দুর্ঘটনা। বিদায়ী মাস এপ্রিলের প্রায় পুরোটাই ছিল লকডাউনে। তবে এই এক মাসেও ৪৩২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৬৮ জন নিহত ও ৫০৭ জন আহত হয়েছে। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির সড়ক দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এপ্রিল মাসে রেলপথে ৮টি দুর্ঘটনায় ৬ জন এবং নৌ-পথে ১৪টি দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত ও ৯ জন আহত হয়েছে। এছাড়া ২ জন নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ পাওয়া গেছে। এ মাসে সড়কে দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ৮২ জন পথচারী, ১৩৪ জন চালক, ১১০ জন পরিবহন শ্রমিক, ৩৩ জন শিক্ষার্থী, ৬ জন শিক্ষক, ২৮ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ৫২ জন নারী, ৪৭ জন শিশু এবং ৪ জন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে।
দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১১২ জন চালক, ৮২ জন পথচারী, ৩৮ জন নারী, ২৬ জন ছাত্র-ছাত্রী, ৩৬ জন পরিবহন শ্রমিক, ৪২ জন শিশু, ২ জন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, ৭ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও ৪ জন শিক্ষক। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সর্বোচ্চ ২২১টি দুর্ঘটনা ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানে, ১৪৪টি দুর্ঘটনা মোটরসাইকেলে, ৫৫টি ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৬৪টি নসিমন ও করিমন, ৫২টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৩০টি প্রাইভেট কার ও ২০টি বাস এসব দুর্ঘটনায় জড়িত ছিল। এ মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংঘটিত হয় ৮ এপ্রিল। সেদিন ২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৩৩ জন আহত হয়। সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা হয় ১৪ এপ্রিল, ৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ৬ জন আহত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।