পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মোসারাত জাহান (মুনিয়া) কে আত্মহত্যায় প্ররোচনা মামলার একমাত্র আসামি সায়েম সোবহান আনভীরের স্ত্রী-সন্তান ও পরিবারের কয়েক সদস্য দেশ ছেড়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও অভিবাসন পুলিশের একটি সূত্র এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
আনভীরের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার তিন দিনের মাথায় তাঁরা দেশ ছাড়লেন।বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান বলেন, বুধবার তাঁরা একটি বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি নিয়েছেন। আজ তাঁদের দেশ ছাড়ার কথা। জানা গেছে, ফ্লাইটটি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিকেলে রওনা দেয়। এটির গন্তব্য দুবাইয়ের আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
চার্টার্ড ফ্লাইটের (ভাড়া করা বিমান) সদস্য ছিলেন আটজন। যাত্রী তালিকা অনুযায়ী দেশ ছেড়েছেন সায়েম সোবহান আনভীরের স্ত্রী সাবরিনা সোবহান, তাদের দুই সন্তান (অপ্রাপ্তবয়স্ক বলে নাম লেখা হলো না), ছোট ভাই সাফওয়ান সোবহানের স্ত্রী ইয়াশা সোবহান এবং তাদের মেয়ে ও দুই পরিবারের তিনজন গৃহকর্মী ডায়ানা হার্নানডেজ চাকানান্দো, মোহাম্মদ কাদের মীর ও হোসনে আরা খাতুন। এর আগে সায়েম সোবহান আনভীরের ছোট ভাই সাফওয়ান সোবহানও দেশ ছাড়েন।
গত ২৬ এপ্রিল মামলা হওয়ার পর গত ২৭ এপ্রিল পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সায়েম সোবহান আনভীরের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন আদালত। যদিও আনভীর দেশ ছেড়েছেন এমন প্রচার আছে। গতকাল বৃহস্পতিবার গুলশান বিভাগের উপকমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী সাংবাদিকদের জানান, অভিবাসন কর্তৃপক্ষের ডেটা বেজের তথ্য অনুযায়ী সায়েম সোবহান আনভীর দেশেই আছেন। তিনি দুটি পাসপোর্ট ব্যবহার করেন। কোনোটি ব্যবহার করে গেছেন দেশত্যাগের কোনো তথ্য নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।