Inqilab Logo

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১৬ কার্তিক ১৪৩১, ২৮ রবিউস সানী ১৪৪৬ হিজরি

ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট প্রবেশে পরিস্থিতি হবে ভয়াবহ

করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য চিত্র সম্পর্কে বিশ্লেষকদের ধারণা

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৬ এপ্রিল, ২০২১, ১২:০২ এএম

বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক তথ্য-উপাত্ত মূল্যায়ন করে একদল বিশ্লেষক বলছেন, করোনাভাইরাসের ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট বা ধরণ বাংলাদেশে প্রবেশ করলে পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা রয়েছে। করোনা সম্পর্কিত বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক তথ্য উপাত্ত, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা পদক্ষেপ, ভাইরাসের বিস্তারের ধরণ - এমন নানা কিছু বিশ্লেষণ করে বিশ্লেষকদের দলটি যে সম্ভাব্য চিত্র তৈরি করেছেন তাতে একথা বলা হয়। বিশ্লেষক দলের প্রধান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইন্সটিটিউটের শিক্ষক ড. শাফিউন নাহিন শিমুল বলেন, ‘বাংলাদেশের বিশাল সীমান্ত ভারতের সাথে। তাই আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ যতই বন্ধ থাকুক- তাতে সেখানকার ভাইরাস আসবে না এই নিশ্চয়তা নেই। ভারতে এর ব্যাপকভাবে বিস্তার হচ্ছে এবং সেখানে ভাইরাসের ডাবল ভ্যারিয়েন্টের কথা বলা হচ্ছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘অন্যদিকে আমরা আগে ধারণা দিয়েছিলাম যে সেকেন্ড ওয়েভের চ‚ড়া বা পিক আসবে মে মাসের শেষে বা জুনের দিকে। কিন্তু চলতি মাসের শুরু থেকেই স্বল্প মাত্রায় লকডাউনসহ কিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এখন আমাদের মডেল বলছে যে জুলাইতে আসতে পারে সেকেন্ড ওয়েভের পিক বা চূড়া। তবে স্বাস্থ্যবিধি সবাই ঠিক মতো মানলে সেটি তেমন খারাপ নাও হতে পারে।’ ড. শাফিউন নাহিন শিমুল পিক বা সর্বোচ্চ চূড়া বলতে দিনে অন্তত ১০ থেকে ১২ হাজার সংক্রমণ শনাক্ত হওয়াকে বুঝিয়েছেন। তিনি যে দলটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কনসোর্টিয়ামের অংশ হিসেবে কাজটি করছেন। তাদেরকে প্রতি দুই সপ্তাহ পর পর সেখানে বাংলাদেশের করোনার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সম্ভাব্য চিত্র সম্পর্কে একটি ধারণাপত্র উপস্থাপন করতে হয়।

বাংলাদেশী বিশ্লেষকদের দলটির আনুষ্ঠানিক নাম বাংলাদেশ কমো মডেলিং গ্রুপ। অক্সফোর্ডের ওই কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে ৪২টি দেশের গবেষক ও বিশ্লেষকরা কাজ করছেন। বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি সম্পর্কিত সম্ভাব্য চিত্র সম্বলিত এ ধারণাপত্রটি গত ৩০ মার্চ সরকারের কাছে জমা দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশে গত বছরের ৮ মার্চ করোনা সংক্রমণ চিহ্নিত হবার পর গত ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ হাজার ৮৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং মোট সংক্রমিত হয়েছেন ৭ লাখ ৩৯ হাজার ৭০৩ জন। তবে এবার মার্চের শুরুতে দ্বিতীয় ঢেউ শুরুর পর থেকে মৃত্যু ও সংক্রমণ বেড়েই চলছে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে নয়দিন প্রতিদিন মৃত্যুর সংখ্যা ছিলো ৯০ জনের বেশি। পরপর কয়েকদিন এ সংখ্যা একশর বেশি ছিলো।

মূলত বাংলাদেশের চলমান তথ্য উপাত্ত ও বৈশ্বিক তথ্যাদির ভিত্তিতে একটি গাণিতিক মডেল ব্যবহার করে সম্ভাব্য চিত্র তৈরির কাজ করেন তারা- যাতে দেশের চলমান অবস্থা, সরকারের পদক্ষেপ, মানুষের আচরণ এসব বিষয় গুরুত্ব পেয়ে থাকে।

ড. শাফিউন নাহিন শিমুল বলছেন, সংক্রমণের গতি এখন একটু ধীর হয়েছে। তবে ২৫ এপ্রিল দোকানপাট খুলছে এবং ২৮ এপ্রিলের পর বিধিনিষেধ থাকে কিনা নিশ্চিত না। তাই এখন সংক্রমণ গতি ধীর হলেও ৮ থেকে ১০ দিন ইনকিউবেশন টাইম পার হলেই আবার সংক্রমণ বাড়বে বলেই মনে করছেন তারা। তবে আমাদের মডেল বলছে মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে পারলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দিলেও খুব একটা সমস্যা হবে না।

বিশ্লেষক দলটির আরেকজন সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল বলছেন, ‘তারা যখন বিশ্লেষণ করেছেন তখন দেশের লকডাউন ও যাতায়াতে বিধিনিষেধ ছিলো। আমাদের যে ধারণা সেগুলো নির্ভর করবে পরিস্থিতির ওপর। সামনে সব যদি খুলে যায় তখন হয়তো পরিস্থিতি ভিন্নও হতে পারে। এখন লকডাউন চলার কথা ছিলো ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত। কিন্তু তার আগেই দোকানপাট খুলে দেয়া হচ্ছে। ফলে একটা গোলমাল কিন্তু লেগে গেলো।’

তিনি বলেন, পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সম্ভাব্য পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা করতে গিয়ে তারা দেখেছেন করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় একদিকে সরকারি কাজে প্রচন্ড সমন্বয়হীনতার কাজ করছে। অন্যদিকে জনপ্রতিনিধিরা কার্যত কোন ভূমিকাই পালন করছেন না। সমন্বয়ের খুব অভাব দেখা যাচ্ছে। ধরুন করোনার যত নির্দেশনা এগুলো বাস্তবায়নে ১০টা মন্ত্রণালয় কাজ করার কথা। কিন্তু সেটি হচ্ছেনা। আবার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়াতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান বা নির্দেশনাসহ যেসব কাজে জনপ্রতিনিধিদের থাকার কথা ছিলো সেটিও দৃশ্যমান হয়নি। লকডাউন বাস্তবায়নে তাদের ভূমিকা কোথায়?

তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ চেইন ভাঙার জন্য দরকার সমন্বিত ও কার্যকর পদক্ষেপ এবং একই সাথে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন নিশ্চিত করতে হবে শতভাগ। সূত্র : বিবিসি বাংলা।



 

Show all comments
  • Abu Naser Helal Uddin ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৪৮ এএম says : 0
    পরিস্থিতি উন্নত না হওয়া পর্যন্ত ভারত ভ্রমণে রাষ্ট্রিয় ভাবে নিষেধাজ্ঞা প্রদানকরা আবশ্যক। অবশ্য ভারতের নামের মধ্যেই তো অনেকের অনেক ধরনের বাতিক আছে বলেই কথা বলতে একটু ইতস্ততঃ বোধ হচ্ছিল! ভারত বাংলাদেশের শুধুই স্বার্থপর প্রতিবেশী ছাড়া কিছুই নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • Neamul Islam Naim ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৪৮ এএম says : 0
    ভারতের অবস্থা মহাযুদ্ধের চেয়েও করুন! অক্সিজেন সংকটে পুরো দিল্লি! মৃত্যুপূরীতে পরিনত হয়েছে গোটা জাতি
    Total Reply(0) Reply
  • Raju Ahmed Raj ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৪৯ এএম says : 0
    ১.মাস্ক পড়া এবং স্বাস্থসচেতন্তা বাধ্যতামূলক করতে হবে। ২. বর্ডার সিল করে বিদেশ ফেরতদের (যেকোনো দেশ, শুধু ভারত না) নিজ খরচে ২০ দিনের বাধ্যতামূলক কড়াকড়ি প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন করতে হবে। (আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টওয়ালা শহরগুলোতে হোটেলের অভাব নেই) উদাহরণঃ করোনার শুরুতে চীন ফেরত ৩০০+ জন থেকে করোনা ছড়ায় নি। এই দুই কাজ করতে পারলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Abdullah Al Mahmud ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৪৯ এএম says : 0
    পর্যাপ্ত মজুদ থাকলে আমাদের কিছু অক্সিজেন সিলিন্ডার ভারতে পাঠানো যেতে পারে তাদের বর্তমান অবস্থা খুবই বাজে। ভারত সরকারের সাথে আমাদের যত সমস্যাই থাক মানুষের সাথে আমাদের তো কোন বিরোধ নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • Naznin Akhtar ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫০ এএম says : 0
    I think government should declare curfews & provide basic food items to daily earning group. How many are actually following the lockdown? Ofcourse there are genuine issues. But also a good number of people are breaching lockdown due to their carelessness. Last yr lot of Bangladeshis returned from Italy & after few days we observed outbreak of COVID 19. This yr probably history will repeat itself. Only country name would be changed. Bitter reality...
    Total Reply(0) Reply
  • Helal Ahmed ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫০ এএম says : 0
    সরকার কঠোর অবস্থানে না গেলে আমাদেরও আক্রান্ত হওয়ার চান্স আছে। পশ্চিম বাংলা-পূর্ব বাংলা একই সীমারেখায় অবস্থিত।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Asad Shohag ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫০ এএম says : 0
    সীমান্ত বন্ধ করবে তো দূরের কথা,মুক্তিযুদ্ধার চেতনা বাজরা তাদের করোনাকে আশীর্বাদ বলে মনে করবেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Khairul Anam Rana ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫০ এএম says : 0
    বাংলাদেশের সব মানুষ মরে সাফ হয়ে গেলেও ভারতের সাথের সীমান্ত এই সরকার অন্তত বন্ধ করতে পারবে না বা করবে না । আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন ।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Isfaque ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫১ এএম says : 0
    সাবাই ভারতের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। করোনার ছোবল থেকে বাঁচার জন্য আমাদের ও স্থল পথে যোগাযোগ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেওয়া দরকার।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Shahidul Islam Shahid ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫১ এএম says : 0
    অনতিবিলম্বে ভারতের সাথে বাংলাদেশের সব সীমান্ত বন্ধ করা হোক। ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট এদেশে প্রবেশ করলে তা নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Hedayet Mazumder Munna ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫২ এএম says : 0
    আটকানোর উপায় কি আছে ? তিন দিকে ভারত, প্রতিবেশীর সাথে ব্যবসা ,বানিজ্য, যাতায়াত সবকিছুই তো বেশি, যদি এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভাইরাস আটকানো যেত তাহলে চায়না থেকে সারা বিশ্বে চড়াতো না। আল্লাহ চাইলে সবাই সম্ভব , মানুষের দ্বারা আর কিছুই করার নাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Raysa Islam ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫২ এএম says : 0
    আমাদের নদীর জল বন্ধ করে রাখে, অসময়ে চাল বন্ধ করে রাখে আর এখন সব খুলে রাখবে কেন?
    Total Reply(0) Reply
  • Khairul Hasan ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫২ এএম says : 0
    প্রতিবেশী ঘরে আগুন লাগলে নিজেরও নিরাপদ থাকে না। তাই বিষয়টি নিয়ে খামখেয়ালী করলে আমাদের চরম মূল্য দিতে হবে। কাজেই বাংলাদেশ সরকারকে বর্ডার সীলগালা করে বন্ধ করা উচিৎ।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Hussain ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫২ এএম says : 0
    যখন চীনে প্রথম করোনা ভাইরাস দেখা দিয়েছিল পৃথিবীর প্রায় সব রাষ্ট্রই চীনের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় তারপরও করোনাকে আটকানো যায়নি। পুরো পৃথিবী তে ছিল করোনার দাপট। এখনও আছে। থাকবে। যতক্ষণ না আল্লাহ চাইবেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Mir Kamrul Islam Bulbul ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫৩ এএম says : 0
    প্রতিদিন প্রায় এক লক্ষের বেশি লোক সীমান্তে অবৈধপথে এপার ওপার করে থাকে .. আপাতত কঠোর নজরদারি রাখা ছাড়া উপায় নেই ..
    Total Reply(0) Reply
  • Syed Sorwar ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫৪ এএম says : 0
    ভারতীয় ভেরিয়েন্ট এলে ওরা বলবে এটা পাকিস্তানি ভেরিয়েন্ট। মোদি জি সফরের সময় থেকেই বাংলাদেশে ভারতীয় ভেরিয়েনট চলে এসেছে তখন এটার নাম দিয়েছিল আফ্রিকান ভেরিএন্ট।
    Total Reply(0) Reply
  • Nazmul Hossain Rana ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ১২:৫৪ এএম says : 0
    ভারত থেকে গনহারে যারা ঢুকে বা ঢুকছে, তাদের কোয়ারেন্টাইন লাগেওনা, তারা মানার দরকার ও মনে করে না। আমি বেশ কয়েকজনকে দেখলাম একি অবস্থা। আমাদের কথা তো বলার অপেক্ষা রাখে না! গুরুদেবদের বেলায় তো ...... আমরা সাত খুন মাফ করার প্রতিশ্রুতি বদ্ধ
    Total Reply(0) Reply
  • ম নাছিরউদ্দীন শাহ ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ২:১৬ এএম says : 0
    বাংলাদেশের সমস্ত বর্ডার রেড এলাট জরুরী এবং জরুরী। বিভিন্ন কারণে জল স্থল আকাশ বন্ধ করা যাবেনা। ভারতীয় ভ‍্যারিযেন্ট ইতিমধ্যে প্রবেশ করেছে প্রতিদিনই মানুষের আগমন আমাদের মাঝে স্বাস্থবিষয়ক নিরাপত্তা সচেতনতা অভাবের জন্যে চরমভাবে মূল্য দিতে হবে। ভারতীয়দের কিয়ামতের যন্ত্রণা শুরু হয়ে গেছে। লাশের শারিবদ্ধ মিছিল দাহ করা যাচ্ছেনা। অক্সিজেন সংকট ভয়ংকর পরিস্থিতি মোকাবেলায় দিশাহারা হয়ে যাচ্ছে আইন শৃংখলা বাহিনী ডাক্তার নার্স স্বাস্থ্য কর্মিরা। অদম্য অদৃশ্য শক্তিশালী ভাইরাস অদ্ভুত আক্রমণের প্রসঙ্গটি সাথে সাথে উপলব্দি হয় না। পকৃতির অভিশাপের নমুনা মহামারীর ধ্বংসযজ্ঞ আমেরিকার পরে ভারতীয়দের লিষ্টে পড়লো। ভবিষ্যতে কি কিয়ামতের নমুনা হয় জানিনা। আমরা মোটেও নিরিপদ নয় পাশ্ববর্তী ভারতীয় ভ‍্যারিযেন্ট যে বাংলাদেশে প্রবেশ করেননি বলা যাবেনা। সাবধানতা জরুরী এটি ঔষধ এটি বাচার পথ। আমরা মুসলমানদের মাগফেরাত ক্ষমা প্রার্থনার রমজানের দিনে রাতে আল্লাহর দরবারে সকলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে এই মহাবিপদের কঠিন সময়ে তোওবা ক্ষমা প্রার্থনা করি। এটি একমাত্র বাচার পথ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ