পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকার করোনার টিকার সংগ্রহে যথাযথ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ১০ হাজার মানুষের মৃত্যুর পরে এখন তারা চীন-রাশিয়া থেকে টিকা সংগ্রহ করার জন্য নতুনভাবে তোড়জোর শুরু করেছে। মানুষের জীবনকে এ সরকার কত তুচ্ছ বিবেচনা করে, তার নির্মম একটি উদাহরণ এটি।
করোনা ও চলমান পরিস্থতি নিয়ে এক জরুরী অনলাইন বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই গতকাল শুক্রবার এসব কথা বলেন। এ সময় বৈঠকে অংশ নেন দলের মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারি মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, কেএম আতিকুর রহমান ও শেখ ফজলুল করীম মারূফ।
পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, করোনা শনাক্তের পরে দেশে মহা সমারোহে সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করা হলো। কিন্তু করোনা ব্যবস্থাপনা নিয়ে কার্যকর কিছু হলো না। টিকার জন্য ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশের ওপর নির্ভর করে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকলো। যে ভারত সামান্য পেঁয়াজ নিয়ে কূটচাল চালে সেই ভারত করোনার টিকা যথানিয়মে দেবে; এমন আশা নিদারুন ভারত প্রেমিরাও নিশ্চিন্তে করার কথা না। কিন্তু সরকার তাই করে বসে থাকলো; এটা হতাশাজনক।
তিনি আরো বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে এনে আনন্দ উল্লাস করা হলো। আর এখন যখন প্রতিদিন শতশত মানুষ মারা যাচ্ছে তখন তারা টিকা নিয়ে নয়-ছয় শুরু করেছে। সরকার বাধ্য হয়ে চীন-রাশিয়া থেকে টিকা যোগাড় করতে দৌঁড়ঝাপ শুরু করছে। বিশ্বে করোনার ইতিহাসে এ এক অমোচনীয় কলঙ্ক হয়ে থাকবে।
তিনি অবিলম্বে করোনা ব্যবস্থাপনায় সর্বদলীয় জাতীয় কমিটি গঠন করে সম্ভাব্য সকল মাধ্যমে টিকা সংগ্রহ করার আহবান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।