পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সকাল থেকে বিকেল, কখনো সময় লাগে ৩ থেকে ৫ ঘণ্টাও। সার্ভার জটিলতায় তথ্য আপলোডে এখন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র কার্যক্রম। এতে ভোগান্তিতে গ্রাহকরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, সার্ভার সমস্যা সমাধানে দ্রুত কাজ চলছে।
এক বছর আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকে সঞ্চয়পত্রের ফরম কিনতে গ্রাহকদের উপচেপড়া ভিড় ছিল। সময়ের পরিবর্তনে গল্প পাল্টেছে। অনলাইনে সঞ্চয়পত্রের ফরম পাওয়ায় এখন সেই ভিড় শূন্যের কোঠায়। তবে শান্ত পরিস্থিতিতে এখন যোগ হয়েছে ভোগান্তি। গতকাল উত্তরা থেকে ভারসাম্যহীন নাতিকে সঙ্গে নিয়ে সঞ্চয়পত্রের ফরম ও ব্যাংক চেক জমা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলেন ষাটোর্ধ্ব কুলসুম বেগম। সকাল ১০টায় ফরম জমা দিলেও সার্ভার সমস্যায় বিকেল ৩টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও মিলেনি রশিদ। কুলসুম বেগম বলেন, অনেক দেরি হয়। আগে তো এ রকম ছিল না। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও আমি রশিদ পাইনি। মফিজুর রহমান নামে ষাটোর্ধ্ব একজন গ্রাহক বলেন, কিছু জানতে চাইলেও কর্মকর্তাদের কাছ থেকেও সঠিক উত্তর মেলেনা। এমনকি একজন কর্মকর্তা তার সঙ্গে খারাপ আচরণও করেছেন। যদিও ব্যাংকের সার্ভার দুর্বলতার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমাদের সার্ভারগুলোর মধ্যে অনেক পুরাতন সার্ভারও আছে। পুরাতন সার্ভারগুলো যখন পরবর্তীতে সমন্বয় করা হয়।
তখন কিন্তু তাদের একটা লোড ক্যাপাসিটি থাকে। লোড ক্যাপাসিটি যদি ওভার হয়ে যায় তখন কিন্তু নতুন হার্ডওয়ার নতুন সফটওয়ার সংযোজন না করলে হয় না। আমাদের পুরাতন যেসব হার্ডওয়ার আছে, যেগুলো লোড নিতে পারছে না সেগুলো পরিবর্তনের একটা প্রক্রিয়া চলছে।
শুধু জমা নয়, লভ্যাংশ উঠাতেও ভোগান্তি একই রকম। প্রতিদিন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়েই সঞ্চয়পত্রের ফরম জমা দিতে আসেন তিন শতাধিক গ্রাহক। যাদের অধিকাংশই নানা ধরণের ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।