Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ০৭ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

পর্দা নামল বইমেলার

বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার : | প্রকাশের সময় : ১৩ এপ্রিল, ২০২১, ১২:০২ এএম

আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে বাঙ্গালীর প্রাণের মেলা অমর একুশে গ্রন্থমেলা। গতকাল সোমবার বেলা ১২টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এ বছরের জন্য শেষ দিন চলে মেলা। এদিন মেলায় নতুন বই এসেছে ৬৪টি। এ পর্যন্ত মেলায় প্রকাশিত সর্বমোট নতুন বইয়ের সংখ্যা ২৬৪০টি। শেষদিন প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে, গল্প-৬, উপন্যাস-৪, প্রবন্ধ-৮, কবিতা-২৯, গবেষণা-০, ছড়া-৪, শিশুসাহিত্য-০, জীবনী-২, রচনাবলি-০, মুক্তিযুদ্ধ-২, নাটক-১ ও অন্যান্য-৬টি।

এ বছর গ্রন্থমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে স্টলের নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় শ্রেষ্ঠ বিবেচিত হয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠান। তাদেরকে ‘শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ প্রদান করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠান তিনটি যথাক্রমে হচ্ছে- উড়কি (স্টল নম্বর-৪৩), সংবেদ (স্টল নম্বর-১৮৯, ১৯০) ও কথাপ্রকাশ (প্যাভেলিয়ন-২০)।

করোনা পরিস্থিতির কারণে এ বছর বইমেলায় প্রকাশকরা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার দাবি করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন তারা। ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেডের মাহরুখ মহিউদ্দীন বলেন, এ বছরের বিক্রি নিয়ে খুব উচ্চাশা ছিল না, কিন্তু লকডাউনে অযৌক্তিকভাবে সময় সীমিত করায় ভাবনাতীত ক্ষতি হয়েছে। প্রকাশকদের একটা সম্ভাব্য বাণিজ্যিক বিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে আশা করি কর্তৃপক্ষ যৌক্তিক বিবেচনা করবেন। আরেকজন প্রকাশক বলেন, বেশিরভাগ প্রকাশক ক্ষতির মধ্যেই বইমেলায় অংশ নিয়েছেন। এ বছর প্রকাশকরা বইমেলায় লগ্নিকৃত টাকাও তুলতে ব্যর্থ হয়েছেন।

এই পরিস্থিতিতে প্রয়োজন প্রণোদনার। প্রকাশকদের জন্য রাষ্ট্রের পাশাপাশি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানও এগিয়ে আসতে পারে।

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বইমেলা

৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
৩১ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ