পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার)সহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রস্তুত রয়েছে আরও ২০ মামলা। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুমোদন মিললেই মামলাগুলো দায়ের করা হবে। খবর নির্ভরযোগ্য সূত্রের।
সূত্রটি জানায়, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (আইএলএফএসএল) ও এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে ২০টি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের অনুক‚লে কোনো ধরনের বন্ধক ছাড়াই ১ হাজার ৫শ’ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় পি কে হালদারের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা চক্রটি।
আরবি এন্টারপ্রাইজ, জিঅ্যান্ডজি এন্টারপ্রাইজ, তামিম অ্যান্ড তালহা এন্টারপ্রাইজ, ক্রসরোড করপোরেশন, মেরিন ট্রাস্ট নিউটেক, এমএসটি মেরিন, গ্রীন লাইন ডেভেলপমেন্ট, মেসার্স বর্ণসহ অন্তত ২০টি অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে দেয়া ওই ঋণ নিয়ে চলেছে লুটপাট। বিভিন্ন খাত থেকে কৌশলে ধাপে ধাপে অর্থও হাতিয়ে নেয়া হয়েছে। অর্থ লোপাটে নেতৃত্ব দিয়েছেন পি কে হালদার, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও এমডিসহ ঊর্ধ্বতনরা। যে কারণে তাদেরসহ প্রায় ৭০ জনকে আসামি করে আরও ২০টি মামলার অনুসন্ধান প্রতিবেদন তৈরি করছে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা মো. গুলশান আনোয়ার প্রধানের নেতৃত্বের একটি টিম। এরই মধ্যে মামলার সুপারিশ সম্বলিত প্রতিবেদন কমিশনে জমা দেয়া হয়েছে। অনুমোদন পেলেই দায়ের হবে এসব মামলা।
এ বিষয়ে অনুসন্ধান কাজের তদারককারী কর্মকর্তা ও দুদক পরিচালক বেনজীর আহমেদ বলেন, আমাদের কাজ অনুসন্ধান করে প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটন করা। অনুসন্ধান শেষ পর্যায়ে। মামলা হলে জনসংযোগ দফতরের মাধ্যমে জানতে পারবেন।
এদিকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা ও উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এর আগে পি কে হালদার ইস্যুতে আমরা ১৫টি মামলা হয়েছে। অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় পর্যায়ে তথ্য-উপাত্ত করা হয়েছে। এসব মামলায় পি কে হালদারসহ অন্তত ৭০ জন আসামি হতে পারেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।