পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কঠোর নিষেধাজ্ঞা’ চলাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আদালত খুলে দেয়ার আবেদন জানিয়েছে ঢাকা আইনজীবী সমিতি। গত সোমবার ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আব্দুল বাতেন ও সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মো. হজরত আলী স্বাক্ষরিত একটি আবেদন প্রধান বিচারপতির কাছে এ আবেদন পাঠানো হয়।
আবেদনে করোনা চলাকালেও বিচার কার্যক্রম পরিচালনার পক্ষে বেশকিছু সুপারিশ পেশ করা হয়। এতে বলা হয়, লকডাউন চলাকালে বিচারপ্রার্থী ও আইনজীবীদের স্বার্থে কিছু নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে শারীরিক উপস্থিতিতে বিচারিক আদালতের কার্যক্রম পরিচালনা করা যেতে পারে। নির্দেশাগুলো হচ্ছে, লকডাউন চলাকালীন সময়ে আসামিদের হাজিরা ও সময়ের আবেদন আইনজীবীদের মাধ্যমে দেয়া যেতে পারে। দেওয়ানি মামলার বাদী ও বিবাদী পক্ষের আইনজীবীর মাধ্যমে মামলা পরিচালনা করা যেতে পারে। হাজতি আসামিদের হাজিরা জেলখানা রেখে শুধু আসামিদের কাস্টডি পেপার স্বাক্ষর করে আদালতে জমা দেয়ার নির্দেশনা দেয়া যেতে পারে। সিআর মামলা ফাইলিংয়ের বিষয়ে বাদী ও তার নিযুক্ত আইনজীবী সংশ্লিষ্ট আদালতে উপস্থিত থাকতে পারেন। আদালতের এজলাস কক্ষে একই সময়ে সীমিত সংখ্যক আইনজীবী মামলা পরিচালনা বা শুনানিতে অংশগ্রহণ করতে পারেন। এজলাসের ডায়াসে এক থেকে দুইজন আইনজীবী অংশগ্রহণ করতে পারেন। অল্পসংখ্যক আসামি উপস্থিত থাকতে পারে। আদালতে প্রবেশ করার আগে মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা। এজলাস কক্ষে বিচারপ্রার্থীদের বিনা প্রয়োজনে প্রবেশ সীমিত করা যেতে পারে। অস্থায়ী জামিন অটো এক্সটেনশন করা যেতে পারে। আপিল, রিভিশন ও মিস কেস ফাইলিং তামাদি থাকলেও ফাইলিং এবং শুনানি হতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।