পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে করোনাভাইরানের টিকার দ্বিতীয় ডোজ শুরু হতে যাচ্ছে আগামী ৮ এপ্রিল থেকে। তবে দ্বিতীয় ডোজের পাশাপাশি টিকার প্রথম ডোজও চলবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
একই সঙ্গে রমযান মাসেও টিকা কার্যক্রম চলবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে অধিদফতর। স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) এবং কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড ডিপ্লয়মেন্ট কমিটির সভাপতি প্রফেসর ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এ তথ্য জানিয়েছেন। ডা. সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, এ সর্ম্পকে কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, আগামী ৮ এপ্রিল শুরু হতে যাওয়া টিকার দ্বিতীয় ডোজের পাশাপাশি প্রথম ডোজের টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। গতকাল সোমবার থেকে প্রথম ডোজের পাশাপাশি দ্বিতীয় ডোজ টিকা প্রদানের তারিখ এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হচ্ছে। এসএমএসে দেয়া তারিখ অনুযায়ী আগের টিকাদান কেন্দ্র থেকে দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করতে হবে। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশজুড়ে ভ্যাকসিন পরিবহন শুরু করতে হবে।
জেলা পর্যায়ে গঠিত কমিটি নিজ নিজ জেলার ভ্যাকসিন গ্রহণ করবেন আর পুরো কাজটি হবে দেশে ভ্যাকসিন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো ফার্মাসিইউক্যালসের সহায়তায়। কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়, আসন্ন রমযান মাসেও টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। টিকাদান চলবে লকডাউনের সময়েও। তবে এসময় ভ্যাকসিন কার্ড সঙ্গে নিয়ে আসা আবশ্যক। কারণ, টিকা কার্ড দেখিয়ে টিকাগ্রহণকারী রিকসা অথবা ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করতে পারবেন। ভ্যাকসিন নেবার জন্য সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে স্থানীয় মসজিদের মাইকে ও কেবল টিভি চ্যানেলের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।