পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গাইবান্ধার ওপর দিয়ে গতকাল রোববার বিকেলে কালবৈশাখী ঝড় বয়ে গেছে। বৃষ্টিহীন ঝড়ে গাছচাপায় তিন নারীসহ চারজন প্রাণ হারিয়েছেন। কালবৈশাখী ঝড়ে কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এই চারজন হলেন গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার ডাকেরপাড়া গ্রামের ইউনুছ আলীর স্ত্রী জাহানারা বেগম (৫০) ও মোস্তফাপুর গ্রামের আব্বাস আলীর ছেলে আবদুল গাফফার (৪২), সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কিশামত হলদিয়া গ্রামের সোলায়মান আলীর স্ত্রী ময়না বেগম (৪৭) ও ফুলছড়ি উপজেলার কাতলামারি গ্রামের বিশু মিয়ার স্ত্রী শিমুলি বেগম (২৬)।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, গতকাল বেলা তিনটার দিকে হঠাৎ বৃষ্টিহীন কালবৈশাখী ঝড় শুরু হয়। এ সময় পলাশবাড়ীর জাহানারা বেগম বাড়ির উঠানে কাজ করছিলেন। একপর্যায়ে বাড়ির একটি গাছ উপড়ে পড়ে। গাছের নিচে চাপা পড়ে জাহানারা ঘটনাস্থলে মারা যান। বেলা সাড়ে তিনটার দিকে আবদুল গাফফার মোস্তফাপুর বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। তিনি বাড়ির কাছাকাছি পৌঁছালে একটি গাছ তার ওপর পড়ে যায়। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বেলা সোয়া তিনটার দিকে সুন্দরগঞ্জের ময়না বেগম বাড়ির আঙ্গিনায় কাজ করছিলেন। এ সময় একটি গাছ ভেঙে পড়লে তিনি এর নিচে চাপা পড়ে মারা যান।
ফুলছড়ি থানার ওসি কাওছার আলী বলেন, ফুলছড়ি উপজেলার শিমুলি বেগম আজ বিকেল পৌনে চারটার দিকে বাড়ির উঠানে কাজ করার সময় গাছচাপায় মারা যান। জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা ইদ্রিশ আলী বলেন, ঝড়ে গাইবান্ধা জেলার অসংখ্য কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে তিনি জানাতে পারেননি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।