পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে আরও ১২ লাখ করোনা প্রতিরোধী টিকা দিচ্ছে ভারত। আগামীকাল শুক্রবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা দিবসে এই টিকা ঢাকায় এসে পৌঁছানো কথা রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) স্বাস্থ্য অফিদফতরের ইপিআই কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর শামসুল হক গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানান। স্বাস্থ্য অফিদফতরের ইপিআই কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর শামসুল হক এই তথ্য জানান।
এই কর্মকর্তা জানান, আগামীকাল দুপুরের মধ্যে টিকা এসে পৌঁছাতে পারে। তবে কোন ফ্লাইটে বা কখন টিকা আসবে সেই তথ্য আমরা এখনও হাতে পাইনি।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি শুভেচ্ছা হিসেবে বাংলাদেশকে প্রথম ২০ লাখ ডোজ কোভিড ভ্যাকসিন (কোভিশিল্ড) পাঠায় ভারত। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ভারতের রাষ্ট্রদূত বিক্রম দোরাইস্বামী এক অনুষ্ঠানে টিকা হস্তান্তর করেন। অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মাদ শাহরিয়ার আলমসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ৫ নভেম্বর বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট ত্রিপক্ষীয় চুক্তি সই করে। চুক্তির আওতায় সেরাম ইনস্টিটিউট তিন কোটি টিকা বাংলাদেশকে রফতানি করবে বলে কথা রয়েছে। এগুলো ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা।
এখন পর্যন্ত ভারত থেকে টিকা এসেছে মোট ৯০ লাখ ডোজ। উপহার হিসেবে গত ২১ জানুয়ারি প্রথমে আসে ২০ লাখ ডোজ। সরকারের অর্থে কেনা টিকার প্রথম চালানে ২৫ জানুয়ারি আসে ৫০ লাখ ডোজ, সর্বশেষ ফেব্রুয়ারি মাসের ২৩ তারিখ আসে ২০ লাখ ডোজ। এখন আরও আসছে ১২ লাখ ডোজ।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া করোনাভাইরাস প্রতিরোধী জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত টিকা নিয়েছেন ৫০ লাখ ৬৯ হাজার ৪৯ জন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।