পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন এই বাংলাকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে। আর সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হলে সোনার মানুষ গড়ে তুলতে হবে। তাই মানুষ হিসেবে আমাদের নৈতিক ও আত্মিক উন্নয়ন ঘটাতে হবে। সরকারের যে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চলমান রয়েছে সেগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শেষ করতে হবে।
গতকাল বুধবার বিকেলে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আগারগাঁওস্থ মিলনায়তনে মুজিববর্ষ উপলক্ষে ‘জাতি গঠন ও দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বাস্তবায়নাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মো. মুশফিকুর রহমানের (অতিরিক্ত সচিব) সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ আঃ আউয়াল হাওলাদার, মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের পরিচালক ফারুক আহম্মেদ (যুগ্মসচিব), প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মোট ৫৬০ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক মো. নজিবুর রহমানসহ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকরা।
এছাড়া অনুষ্ঠানে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকবৃন্দ ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভাপতির বক্তব্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের চলমান প্রকল্পগুলো সম্পর্কে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মো. মুশফিকুর রহমান (অতিরিক্ত সচিব) বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রতিটি প্রকল্পের উদ্দেশ্য শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়ন নয়, সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রতিটি প্রকল্পের সাথে গণমানুষের সম্পৃক্ততা বেশি। চলমান সব প্রকল্পগুলো নির্দিষ্ট সময়ে সফলভাবে শেষ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন মহাপরিচালক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।