পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দাম্পত্য জীবনের শান্তি সুরক্ষায় বিয়ে ও তালাকের ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশনে কেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হবে না-এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এক রিট পিটিশনের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া এবং বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার ডিভিশন বেঞ্চ গতকাল মঙ্গলবার এ রুল জারি করেন। আদালত তার রুলে পারিবারিক জীবনের সুরক্ষায় একটি কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইট তৈরি করে বিয়ে ও তালাকের তথ্য সংরক্ষণ করার নির্দেশ কেন দেয়া হবে না-তাও জানতে চেয়েছেন।
আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি সচিব ও বিটিআরসির চেয়ারম্যানকে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা ‘এইড ফর মেন ফাউন্ডেশন’ এবং তিন ভুক্তভোগী যৌথভাবে গত ৪ মার্চ রিটটি করেন। তিন ব্যক্তি হলেন, ক্রিকেটার নাসিরের স্ত্রী তামিমা সুলতানার সাবেক স্বামী রাকিব হাসান, ঢাকার উত্তর কমলাপুর এলাকার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন ও নোয়াখালীর কাশিপুরের বাসিন্দা মো. কামরুল হাসান। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ইশরাত হাসান। শুনানিতে তিনি বলেন, এখনো সনাতন পদ্ধতিতে বিদ্যমান আইন অনুযায়ী বিয়ে ও তালাক নিবন্ধন চলছে। এটি এখনও তথ্য-প্রযুক্তির আওতায় আসেনি। ফলে অতীতের বিয়ের তথ্য গোপন রেখে অনেকে একাধিক বিয়ে করেন। ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন না থাকায় এই প্রতারণার সুযোগ থেকে যাচ্ছে। একটি কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইটে বিয়ে ও তালাক সংক্রান্ত তথ্য সংরক্ষণ করা হলে বৈবাহিক সম্পর্কে জড়ানোর আগেই যে কেউ যাচাই করে নিতে পারবেন। এতে করে হাজারো মামলা হ্রাস পাবে। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।