বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
খুনের দায়ে যাবজ্জীবন সাজা হয় কুলসুমা আক্তারের। আর তার এ সাজা খাটছেন মিনু আক্তার। আসামি না হয়েও তিন বছর ধরে সেই সাজা খাটছেন মিনু আক্তার।
কেমন এমন হলো। এটি কার ভুল। তাদের চেহারায়ও মিল নেই। কুলসুমার বাড়ি চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায়। আর মিনুর বাড়ি সীতাকু-ের জাফরাবাদের। মিনু আক্তারের অন্যের সাজা খাটার রহস্য রেব করতে আজ মঙ্গলবার ফের শুনানি হবে আদালতে। এ জন্য কারাগারের মূল আসামি রেজিষ্ট্রারসহ নথিপত্র নিয়ে হাজির হতে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. শফিকুল ইসলাম খানকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জানা যায় মোবাইল ফোন নিয়ে কথা-কাটাকাটির জেরে ২০০৬ সালের ৯ জুলাই নগরীর রহমতগঞ্জে একটি ভাড়া বাসায় পোশাককর্মী কোহিনুর বেগমকে হত্যা করা হয়। ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর এই মামলার রায়ে কুলসুমাকে যাবজ্জীবন কারাদ- দেন আদালত।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. শফিকুল ইসলাম খান জানিয়েছেন মূল আসামি কুলসুমা আক্তার মামলার সাজা হওয়ার আগে ২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত কারাগারে ছিলেন। সাজা হওয়ার পর ২০১৮ সালের ১২ জুন কুলসুমা সেজে মিনু আক্তার কারাগারে আসেন। কারা রেজিস্ট্রারে থাকা দুজনের ছবির মিল নেই। বিষয়টি জানার পর লিখিতভাবে আদালতকে জানানো হয়।
জানা গেছে মূলত আসল আসামিরা দরিদ্র এই মহিলাকে মোটা অংকের টাকার প্রলোভন দেখিয়ে কারাগারে পাঠায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।