পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এলডিপি’র প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, জিয়াউর রহমানের পেছনে লেগে লাভ নেই। যদি তার বীর উত্তম খেতাব বাতিল করা হয়। তাহলে ভবিষ্যতে তাকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাব দেওয়া হবে। গতকাল শনিবার রাজধানীর কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
কর্নেল অলি বলেন, আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তো হবে যারা অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করেছে। আওয়ামী লীগের একজন নেতার নাম বলেন যিনি বীর উত্তম, বীর বিক্রম বা বীর প্রতীক ছিলেন। একজন সেক্টর কমান্ডারের নাম বলেন যিনি আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। সবাই তো সেনাবাহিনীর। সেনাবাহিনী মুক্তিযুদ্ধে না নামলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। তিনি আরো বলেন, জিয়াউর রহমানের ঘোষণা শোনার পর সবার মধ্যে চেতনা এলো যে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আমাদের তাতে অংশ নিতে হবে। ২৯ মার্চের আগে কেউ যুদ্ধে শামিল হয়নি।
অলি আহমদ বলেন, আমি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে বসে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রেডি করি। জিয়াউর রহমানের যদি দুরভিসন্ধি থাকতো তাহলে বঙ্গবন্ধুর নাম নেওয়ার কোনো প্রশ্ন আসতো না। ২৭ মার্চ সন্ধ্যার পর আমি ও জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রেডি করলাম এরপর তিনি (জিয়াউর রহমান) রেডিওতে ঘোষণা দিলেন। এ ঘোষণা প্রতি এক ঘণ্টা পর পর প্রচারের জন্য শমসের মুবিন চৌধুরীকে দায়িত্ব দেওয়া হলো। যাতে বাংলার জনগণ শুনতে পারে বলেও জানান তিনি।
এলডিপির মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদের সভাপতিত্বে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন এলডিপির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম। এ সময় দলের অন্যান্য নেতারা বক্তৃতা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।