পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট বাজারে ফের আওয়ামী লীগের দুই গ্রæপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ও মিজানুর রহমান বাদলের সমর্থকদের এ সংঘর্ষে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহিদুল হক রনি ও তিন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছে। এসময় সংঘর্ষকারীরা পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে ককটেলের বিষ্ফোরণ, গাড়ি ও দোকানে ভাঙচুর চালায়। গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে দফায় দফায় কোম্পানীগঞ্জ থানার পশ্চিম পাশে, রূপালী চত্বরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ খবর লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট) বসুরহাট পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে দফায় দফায় সংঘর্ষ, ককটেল বিষ্ফোরণ ও গুলির ঘটনা ঘটছে। তবে পুলিশ এখনও গুলি ছুঁড়েনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার বিকেলে বসুরহাট রূপালী চত্বরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানের ওপর মেয়র আবদুল কাদের মির্জার লোকজনের হামলা ও মারধরের ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল বিকেল ৪টায় রূপালী চত্বরে প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে আ.লীগের একাংশ (মিজানুর রহমান বাদল গ্রæপ)। সন্ধ্যা ৬টার দিকে থানার পশ্চিম পাশের সড়ক (মাকসুদা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়) দিয়ে সভায় হামলার চেষ্টা চালায় মির্জার সমর্থকরা। এসময় উভয় পক্ষের সমর্থকরা মুখোমুখি হলে দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার এবং সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষকারীরা বেশ কয়েকটি ককটেলের বিষ্ফোরণ ঘটায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে আহত হন ওসি মীর জাহিদুল হক রনিসহ ৪ পুলিশ। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২১ জন আহত হয়েছে। ভাঙচুর করা হয়েছে কয়েকটি দোকানপাট ও অটোরিকশা। এ বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহিদুল হক রনি জানান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ চেষ্টা চালাচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।