পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720363659](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আজিমপুর কবরস্থানের মেয়র হানিফ মসজিদের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন প্রখ্যাত লেখক, কলামিস্ট, সাংবাদিক ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় তার দাফন সম্পন্ন হয়। এসময় তার ছেলে সৈয়দ নাসিফ মকসুদসহ আত্মীয়স্বজন উপস্থিত ছিলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদের ছেলে নাসিফ মকসুদ বলেন, ১৯৮৮ সালে দাদাকেও এই কবরস্থানে দাফন করা হয়। আমার বাবা প্রায় সময় এখানে আসতেন। দাদার কবর জিয়ারত করতেন। দাফন শেষে সৈয়দ আবুল মকসুদের আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এসময় অনেককে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা যায়। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন দেশের খ্যাতিমান কলাম লেখক, গবেষক, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক সৈয়দ আবুল মকসুদ (৭৪)। ১৯৪৬ সালের ২৩ অক্টোবর মানিকগঞ্জের এলাচিপুরে সৈয়দ আবুল মাহমুদ ও সালেহা বেগম দম্পতির ঘরে জন্ম নেয়া আবুল মকসুদ ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক করেন।
পরে তিনি তৎকালীন পশ্চিম জার্মানি থেকে সাংবাদিকতা বিষয়ে ডিপ্লোমা করেন। ১৯৬৪ সালে এম আনিসুজ্জামান সম্পাদিত সাপ্তাহিক নবযুগ পত্রিকায় সাংবাদিকতার মাধ্যমে সৈয়দ আবুল মকসুদের কর্মজীবন শুরু হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ বার্তা সংস্থায় েেযাগ দেন তিনি। ২০০৮ সালের ২ মার্চ বার্তা সংস্থার সম্পাদকীয় বিভাগের চাকরি ছেড়ে দেন। পরে জাতীয় দৈনিকগুলোতে সমাজ, রাজনীতি, সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়ে কলাম লেখা চালিয়ে যেতে থাকেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।