Inqilab Logo

মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

হল খোলার দাবিতে ছড়িয়ে পড়ছে আন্দোলন

ঢাবি-জাবি-শাবির পরীক্ষা স্থগিত

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:০৩ এএম

করোনাভাইরাস মহামারী পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘ প্রায় একবছর ধরে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় দফায় দফায় এই ছুটি বাড়িয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে এরই মধ্যে ২০ ফেব্রুয়ারি ছেলেদের ৮টি ও মেয়েদের ৮টি হলের সবকটিতে তালা ভেঙে হলে প্রবেশ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। হল ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয়ার দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন তারা। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের ক্যাম্পাস ত্যাগের নির্দেশনা দিলেও হলেই অবস্থান নিয়েছে শিক্ষার্থীরা। এর একদিন পরই গত ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের শিক্ষার্থীরা তালা ভেঙে হলে প্রবেশ করে। ওই ঘটনার পর দুপুরে উচ্চশিক্ষার পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। ঈদুল ফিতরের পর ২৪ মে থেকে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু এবং তার এক সপ্তাহ আগে ১৭ মে থেকে আবাসিক হল খুলে দেয়ার ঘোষণা দেন তিনি।

পাশাপাশি সকল আবাসিক শিক্ষার্থীকে করোনা টিকা প্রদান করে হলে প্রবেশ করার বিষয়টি নিশ্চিত করার কথা জানা দীপু মনি। ২৪ মে’র আগে ঘোষিত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাসমূহ স্থগিত করার নির্দেশনা দেয়া হয়। শিক্ষামন্ত্রীরও ওই নির্দেশনার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাদের পূর্বঘোষিত পরীক্ষাসমূহ স্থগিত ঘোষণা করেছে। এদিকে শিক্ষামন্ত্রীর হল খুলে দেয়া ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাস শুরুর সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার পরও হল এবং বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয়ার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পর এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ছে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিক্ষামন্ত্রী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান করে হলেই অবস্থান করছেন। পাশাপাশি অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল খুলে দেয়ার দাবি জানাচ্ছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারেন। অন্যদিকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আগামী ১ মার্চের মধ্যে খুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। অন্যত্থায় তারা তালা ভেঙে হলে প্রবেশ করার ঘোষণা দিয়েছেন।
জাবির আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তবে আন্দোলনকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী দুপুর পৌনে ১টার দিকে সাংবাদিকদেরকে জানান তারা আন্দোলন স্থগিত করেছেন। এসময় নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ৪৫তম ব্যাচের ছাত্রী নোশিন আদিবা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের অধিকাংশ দাবি মেনে নিয়েছে। এ কারণে আন্দোলনের সকল কর্মসূচি স্থগিত করছি। তবে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও ভোগান্তির বিষয়টি বিবেচনা করে আমরা হলে থাকব’। ওই ছাত্রী আরও বলেন, ‘হল থেকে শিক্ষার্থীদের বের করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে চাপ প্রয়োগ করলে আমরা পুনরায় আন্দোলন করবো।’

আন্দোলন স্থগিতের এই ঘোষণার পর আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বিশাল একটি অংশ তীব্র প্রতিবাদ জানায়। এরপর বেলা ৩টার দিকে আন্দোলনকারীদের অন্যতম সংগঠক সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ৪৫তম ব্যাচের ছাত্রী সামিয়া হাসান জানান, ‘যারা সংবাদ সম্মেলন করেছে তারা বিষয়টি ভালভাবে বুঝাতে পারেনি। যার কারণে সমস্যা হয়েছে। আমরা আন্দোলন স্থগিত করি নাই। শুধুমাত্র মঙ্গলবার দুপুরের বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি স্থগিত করেছি। এছাড়া কোন কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়নি।

এদিকে কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা আসার পর হল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। সেই সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদেরও হল ছাড়তে আহ্বান জানিয়েছে তারা। জাবি শাখা ছাত্রলীগের গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হিমাদ্রি শেখর বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী বলার পর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ থেকে নির্দেশনা আসছে যে, হলে থাকা যাবে না।

এদিকে ছাত্রলীগের হল ছাড়ার সিদ্ধান্তের বিষয়ে সামিয়া হাসান বলেন, এটা তাদের দলীয় বিষয়। তারা হল ছাড়তে পারে। তবে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তার জন্য হলে ওঠেছি। হলেই থাকবো। অন্যদিকে ছাত্রলীগের হল ছাড়ার সিদ্ধান্তের পর শিক্ষার্থীদেরকে একে একে হল থেকে বের করে দেয়ার খবর আসতে থাকে। প্রথমেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ রফিক জব্বার হলের শিক্ষার্থীদেরকে হল থেকে বের করে দেয়া হয়। এরপর বঙ্গমাতা হল থেকেও ছাত্রীদেরকে বের করে দেয়া হয়।

এর আগে হল প্রভোস্ট কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে সার্বিক বিষয় নিয়ে এক সভায় মিলিত হয়। সভা শেষে প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোতাহের হোসনে জানান, ‘বিশ্ববিদালয় প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুয়ায়ী প্রভোস্টরা নিজেদের হলে গিয়েছেন। তারা ছাত্র-ছাত্রীদের হল ছাড়ার জন্য বুঝাবেন। শিক্ষার্থীরা হল না ছাড়া পর্যন্ত হল প্রশাসন হলেই অবস্থান করবেন।

এদিকে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে আন্দোলনকারীরা আবারও সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এই সময় তারা জানেন, তাদের দাবিগুলো মেনে নেয়া না হলে বুধবার থেকে কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
অন্যদিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, সকল বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের সব ধরনের পরীক্ষা (উইকেন্ড এবং ইভিনিং প্রোগ্রামসহ) পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে।

ঢাবিতে পরীক্ষা স্থগিত, নতুন কর্মসূচি আজ: ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলসমূহ দ্রুত খুলে দেয়ার জন্য শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করলেও হল না খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এমন পরিস্থিতিতে আগামী ১৩ মার্চ থেকে আবাসিক পরীক্ষার্থীদের হলে রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত করা হয়েছে সকল পরীক্ষা সূচিও। গতকাল ঢাবি ভিসি প্রফেসর ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে একাডেমিক কাউন্সিলের এক জরুরি সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১৭ মে আবাসিক হল খোলার আগে নতুন কোন পরীক্ষার সূচি ঘোষণা করা হবে না। এদিকে শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি কর্ণপাত না করে এমন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা আজকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে বলে জানা গেছে।

সভা শেষে ঢাবি ভিসি সাংবাদিকদের বলেন, ১৩ মার্চকে কেন্দ্র করে যে পরীক্ষাগুলোর ঘোষণা ছিল, সেগুলো থাকবে না। এগুলো স্থগিত করা হলো। কেন্দ্রীয়ভাবে বড় কোন পরীক্ষা এখন নেব না। বিভাগীয় পর্যায়ে নেওয়া হবে। শিক্ষার্থীদের সম্মতি, সামর্থ্য ও সুরক্ষা লাগবে। এখন হল খোলার জন্য টিকা নেওয়া পূর্বশর্ত। এ বিষয়গুলো এখন একেবারেই বিভাগীয় পর্যায়ে সীমিত থাকবে। ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের পরীক্ষার বিষয়ে ভিসি বলেন, সাত কলেজের পরীক্ষা নেয়ার ক্ষেত্রেও ১৭ মে’র পূর্বের পরীক্ষাগুলো আমাদের অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় কোন পরীক্ষা থাকবে না। সরকারের ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রেটোকল আছে। সেটি সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় দেখবে। এটা সরকারের প্রায়োরিটি।

তবে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তকে শিক্ষার্থীবান্ধব না উল্লেখ করে নতুন করে কর্মসূচি ঘোষণা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে আন্দোলনকারীরা। আজ বুধবার তারা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে বলে জানা গেছে।

১ মার্চ পর্যন্ত সময় দিয়েছে রাবি-ইবি: শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা। তারা হল ও ক্লাস খুলে দেওয়ার জন্য আগামী ১ মার্চ পর্যন্ত সময় বেধে দিয়েছেন। অন্যথায় ১মার্চের মধ্যে না খুললে হলে উঠে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জি কে সাদিক বলেন, সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন করোনা সংক্রমণের দোহাই দিয়ে হল ও ক্যাম্পাস খুলে শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক করতে চাইছে না। তবে সারাদেশে সবকিছু উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। করোনা সংক্রমণ কমে এসেছে এবং ভ্যাকসিনও চলে এসেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১৭ মে হল ও ২৪ মে ক্যাম্পাস খুলে দেওয়ার যে অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেখান থেকে সরে এসে দ্রুত হল ও ক্যাম্পাস খুলে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এমন সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি করে আমরা সেটিকে প্রত্যাখ্যান করছি। এ সিদ্ধান্ত সাধারণ শিক্ষার্থীদের পরিস্থিতি বিবেচনায় না নিয়েই গ্রহণ করা হয়েছে।#

৭ কলেজের পরীক্ষা স্থগিত: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সাতটি বড় সরকারি কলেজের পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়েছে। সাত কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত ঢাকা কলেজের প্রিন্সিপাল আইকে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার পরীক্ষা স্থগিত করার তথ্য জানান। জানা গেছে, গতকাল সাত কলেজের প্রিন্সিপাল ও সংশ্লিষ্ট তিনজন ডিনকে নিয়ে সভা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (শিক্ষা) প্রফেসর এএসএস মাকসুদ কামাল। 



 

Show all comments
  • হেদায়েতুর রহমান ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:১৫ এএম says : 0
    এসব আন্দোলন করে কোন লাভ হবে বলে মনে হচ্ছে না
    Total Reply(0) Reply
  • Ismot Jahan Urmi ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ২:৩২ এএম says : 0
    চলমান পরীক্ষা গুলো নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
    Total Reply(0) Reply
  • Tama Bagchi ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ২:৩৩ এএম says : 0
    হল,ক্যাম্পাস খোলার দরকার নাই। দাবি আমাদের একটাই, পরীক্ষা চাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Abu Bakar Sabuj ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ২:৩৩ এএম says : 0
    সবকিছুই চলতে পারে, কিন্তু এক অদৃশ্য হাতের কারনে বাংলাদেশের ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধংস করছে। কর্ম কাউকেই ছাড় দেয় না, জাতিকেও না।
    Total Reply(0) Reply
  • Priyanka Chakra Borty ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ২:৩৪ এএম says : 0
    চলমান এই আন্দোলনের সাথে সহমত পোষণ করছি
    Total Reply(0) Reply
  • Mehedi Hasan Munna ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৮:৩৯ এএম says : 0
    আর কতকাল বন্ধ রাখা হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • taijul+Islam ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:০০ এএম says : 0
    সবকিছুই চলতে পারে, কিন্তু এক অদৃশ্য হাতের কারনে বাংলাদেশের ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধংস করছে। কর্ম কাউকেই ছাড় দেয় না, জাতিকেও না।কেন এই কাজ ?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ