পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে বাংলা চালু করার প্রস্তাবে কোনো সদস্য রাষ্ট্রের বিরোধিতা না থাকলেও অর্থের জন্য এটি চালু করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, টাকার জন্য আটকে আছে। আমরা টাকা দেওয়ার অঙ্গীকার করতে পারিনি। অনেক টাকা!
গতকাল রোববার শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। এর আগে বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়ে মন্ত্রী ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অস্থায়ীভাবে নির্মিত শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, ভাষাভাষীর দিক থেকে বাংলা পঞ্চম বৃহত্তম ভাষা। প্রায় ২৭ কোটি লোক এই ভাষায় কথা বলে। বাংলাকে দাপ্তরিক ভাষা করার ক্ষেত্রে জাতিসংঘের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু জাতিসংঘ টাকা চাইছে এবং একটি বিরাট অঙ্কের টাকা দাবি করেছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা চাইছি, জাতিংঘের ছয়টি ভাষার পাশাপাশি বাংলাকেও দাফতরিক ভাষা হিসেবে চালু করা হোক। জাতিসংঘ বলেছে, তাদের প্রথম পাঁচটি ভাষা হয়েছে (দাফতরিক) এবং পরবর্তীতে আরবি তারা অন্তর্ভুক্ত করেছে। নতুন ভাষা অন্তর্ভুক্ত করতে হলে খরচ অনেক এবং এসব খরচ নিয়ে জাতিসংঘ সব সময় অনেক উদ্বিগ্ন থাকে।
কত টাকা চাইছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রতিবছর ৬০০ মিলিয়ন ডলার ( প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা)। মন্ত্রী জানান, জাপান, ভারত ও জার্মানি চেয়েছিল তাদের ভাষা ব্যবহার করার জন্য; কিন্তু কেউই টাকা দিতে রাজি হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।