পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, এ দেশের মানুষের হৃদয়ে হৃদয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম রয়েছে।
তার নাম রয়েছে পদ্মা-মেঘনা-যমুনার উত্তাল ঢেউয়ে। জিয়ার নাম মিশে আছে শালবনের শুকনা পাতার মর্মর শব্দে।
সুতরাং তার খেতাব কেড়ে নিতে পারবেন কিন্তু মহান বীর ও দেশমাতৃকার কীর্তিমান এই পুরুষের নাম কোনোদিন মানুষর হৃদয় থেকে মুছতে পারবেন না।
বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক প্রতিবাদ সমাবেশে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নড়াইলের আদালতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সাজা, বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রকশনা সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিবকে কারাগারে প্রেরণ এবং সাবেক এমপি ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমেদকে কারাগারে প্রেরণের প্রতিবাদে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, বর্তমান সরকার তাদের অপকর্ম ঢাকতেই তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সাজার রায় দিয়েছে।
সম্প্রতি আল জাজিরা চ্যানেলে সরকারের লাগামহীন দুর্নীতির প্রতিবেদন প্রকাশের পর ভয়ে আছে অবৈধ সরকার।
এখন তারা গায়ের জোরে শহীদ জিয়ার রাষ্ট্রীয় ‘বীর উত্তম’ খেতাব কেড়ে নিতে চাইছে।
রিজভী বলেন, এই সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা কথায় কথায় শহীদ জিয়াকে মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের চর বলে থাকে।
অথচ শহীদ জিয়াকে ‘বীর উত্তম’ খেতাব তো দিয়েছিলেন আজকের প্রধানমন্ত্রীর বাবা শেখ মুজিবুর রহমান।
সমাবেশ থেকে তারেক রহমানের সাজা ও মামলা প্রত্যাহার, হাবিবুল ইসলাম হাবিবের মুক্তি, সালাহউদ্দিন আহমেদ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মুক্তি দাবি করেন রিজভী।
সমাবেশে অন্যানের মধ্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু, ডা. জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম,
আমান উল্লাহ আমান, যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব উন নবী খান সোহেল, কেন্দ্রীয় নেতা কাজী আবুল বাশার, অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ,
যুবদলের সাইফুল আলম নীরব, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, বিএনপি নেতা প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন,
ছাত্রদলের ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, সাবেক ছাত্রদল নেত্রী আরিফা সুলতানা রুমা সহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।