পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার জৈনপুর ফকিরপাড়া যুব সমাজের উদ্যোগে ৮ম ইসলামি সুন্নি মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার বেলা ২টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামি সম্মেলনে মো. শিপলু আহমদের পরিচালনায় ও আল আকসা মেডিকেল হলের স্বত্তাধিকারী শামীম আহমদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বয়ান পেশ করেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল-ইসলাহর কেন্দ্রীয় সভাপতি আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী ।
আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেন, সমাজে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত না থাকায় শুধু অশান্তি আর অরাজকতা। যুগে যুগে নবী-রাসূল এবং নায়েবে নবীদের পাঠিয়েছেন কোরআন-হাদিসের বাণী মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন এবং দিচ্ছেন। আমাদের কাজ হলো-আলেম-উলামাদের হেদায়াতি বয়ান শুনে দ্বীনের পথে চলা।
আল্লামা হুছামুদ্দীন আরোও বলেন, বর্তমানে একটি গোষ্ঠী কোরআন-হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা করে মানুষকে ভুল পথে নিয়ে যাওয়ার মিশনে নেমেছে। এদের কবল থেকে সবাইকে বেঁচে থাকতে হবে এবং হ্ক্কানি আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে। আল্লাহ পাক সবাইকে যেন শয়তানের ধোকা বেঁচে থাকার তাওফিক দান করেন। ইসলামী সুন্নি মহা সম্মেলনে প্রধান বক্তার বয়ান পেশ করেন হবিগঞ্জ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি আব্দুল মজিদ। সম্মেলনে বিশেষ মেহমান হিসেবে বয়ান পেশ করেন মাওলানা আব্দুল আহাদ জিহাদী ফেঞ্চুগঞ্জি। আরও বয়ান পেশ করেন চাঁন্দাই পশ্চিমপাড়া জামে মসজিদের খতিব মাওলানা হাফিজ শামছুজ্জামান শমসের আলী, জৈনপুর আহলে সুন্নাত জামে মসজিদের খতিব মাওলানা হাফিজ আব্দুস শহীদ জৈনপুর বায়তুল ক্বাদিম জামে মসজেদের ইমাম ও খতিব মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ প্রমুখ। ইসলামি সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এলাকার সর্বস্তরের তাওহিদি জনতা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।