পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কয়েকটি সড়কে রাতের বেলা শব্দদূষণ রোধে হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার বন্ধ, দায়ীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ এবং বিষয়টি তদারকিতে দেওয়া নির্দেশনা অনুসারে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা আকারে বিআরটিএ চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট ছয় জনকে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও মামলার পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ৮ মার্চ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত এক আবেদনের শুনানি নিয়ে গতকাল বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরশেদ। এর আগে রাজধানীতে শব্দদূষণে সম্পৃক্ত হাইড্রোলিক হর্ন বন্ধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে এবং সেসব হর্নের ব্যবহার বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করে।
এরপর ওই রিটের শুনানি নিয়ে ২০১৭ সালে হাইকোর্ট অন্তর্র্বতীকালীন রুলসহ নির্দেশনা দেন। ওই সব নির্দেশনার পর প্রশাসনের তৎপরতায় শব্দদূষণ অনেকটা নিয়ন্ত্রণ আসে। কিন্তু পরবর্তীতে আবার শব্দদূষণ বেড়ে যাওয়ায় এ বিষয়ে আদালতে আবেদন করে এইচআরপিবি।
সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে উচ্চ আদালত যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক), বিআরটিএ চেয়ারম্যান, উপকমিশনার (ট্রাফিক) উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমকে দুই সপ্তাহের মধ্যে আদালতের নির্দেশনা অনুসারে হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার বন্ধে এবং কাকরাইল-ভিআইপি রোড-মগবাজার, মৎস্যভবন-শাহবাগ-সায়েন্স ল্যাবরেটরি হয়ে গাবতলী রোডে রাতের বেলায় তদারকি টিম রাখার নির্দেশনার ব্যাপারে কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, তা প্রতিবেদন আকারে দাখিলের নির্দেশ দিলেন হাইকোর্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।