পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে পৌঁছেছে ভারতের উপহার ২০ লাখ ডোজ করোনার ভ্যাকসিন। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে এয়ার ইন্ডিয়ার বিশেষ বিমানে ঢাকায় আসে ভ্যাকসিনের এই চালান। দুপুরে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভারতীয় হাই কমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী এই উপহার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন।
ভারতের উপহার দেয়া করোনার এই ভ্যাকসিন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে নেটিজেনরা।
সাংবাদিক ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ তাঁর ফেইসবুক প্রোফাইলে লিখেন, ‘দেড় ডলারের টিকা ৪ ডলারে বিক্রি করার পর ২০ লক্ষ ডোজ উপহার দেয়া, বাংলাদেশের দোকানদারদের ৭০% দাম বেশি লিখে ৩০% মূল্য হ্রাস করে বিরাট মূল্য হ্রাসের ঘোষণার মতোই। কিম্বা শাড়ির দোকানে কোল্ড ড্রিংক্স আপ্যায়নের মতো ঘটনা।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে খিতিশ মল্লিক লিখেন, ‘২০ লক্ষ করোনা ভ্যাকসিন উপহার হিসেবে দেয়ার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি। তিনি যেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবং বাংলাদেশের জনগনের পাশে থাকেন।’
উদ্বেগ প্রকাশ করে মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম লিখেন, ‘দিল্লিতে এই ভ্যাকসিন গ্রহণে বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। জানি না দেশের মানুষের কপালে কি আছে।’
আবদুল কুদ্দুস লিখেন, ‘উপহার নয়। মানব দেহে ট্রায়ালের জন্য পাঠানো হয়েছে। যদি ফলাফল ভাল হয়, তবে ভারতে সবার উপর প্রয়োগ করা হবে।’
মোহাম্মদ রোমান লিখেন, ‘আমি মনে করি, ওই টিকাগুলো আগে দেশের দুর্নীতিবাজদের শরীরে প্রয়োগ করা হোক। এতে করে ওরা বেঁচে থাকলে ভ্যাকসিন নিরাপদ
আর মরে গেলে দেশ নিরাপদ।’
‘মানুষ করোনাকে যতটা না ভয় পেয়েছে, তার চেয়ে বেশি ভয় পাচ্ছে করোনার ভ্যাকসিনকে।’ - এইচ এম হাবিবুল্লাহ মিসবাহর মন্তব্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।