পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশব্যাপী চলমান পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী সন্ত্রাসী ও পুলিশি তান্ডবের প্রতিবাদে কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন শেখ হাসিনা তার মনের মতো লোক নিয়োগ করে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। এ নির্বাচন কমিশন শেখ হাসিনার রাবার স্টাম্পের মত। অর্থাত অবৈধ ফলাফল সেটাকে বৈধতা দেবার জন্য সিল মোহর হিসেবে কাজ করছে। নির্বাচন কমিশন নূরুল হুদার নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে ভোটের তফশীল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচন কমিশনের কিছু কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয় দিনের ভোট রাতে নেয়ার জন্য। নির্বাচন কমিশনের কেউ কেউ এর আগে সরকারি জালিয়াতির বিরুদ্ধে কথা বলেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে বংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা মূমুর্ষ অবস্থায় পরিণত হয়েছে। এটি নির্বাচন হয় ঠিকই, তফশিল হয় ঠিকই, কিন্তু কে জিতবেন তা নির্ধারণ হয় প্রধান মন্ত্রীর বাসা থেকে। সেখান থেকে যে তালিকা হয় সেই তালিকা কে এম নুরুল হুদা প্রকাশ করেন। এখানে সুষ্ঠু ভোট ও জনগণ ভোট দিয়ে তার প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন সেই পরিস্থিতি এখন বাংলাদেশ থেকে নিরুদ্দেশ করে দিয়েছেন শেখ হাসিনা এবং তার নির্বাচন কামিশন।
কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের সৈয়দ শামসুল হক মিলনায়তনে রুহুল কবির রিজভীর সাথে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান, শফিকুল ইসলাম বেবু, সিনিয়র যগ্ম সাধারন সম্পাদক সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ প্রমূখ।
রিজভী বলেন শনিবার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফা পৌরসভা নির্বাচনের অধিকাংশ পৌরসভায় সরকারী দল ও প্রশসন যৌথ ভাবে বিএনপি নেতাকর্মীদের হয়রানী ও মিথ্যা মামলা দিয়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। ভোট কেন্দ্র থেকে ধানের শীষের পক্ষের এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়েছে। নেতাকর্মীদের কোথাও দাঁড়াতে দেয়া হচ্ছে না। উদ্বেগ জনক তথ্য হলো কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ার চর পৌরসভার সকল কেন্দ্র দুপুর ১২টার মধ্যে দখল করে নিয়েছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। এই হলো বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ব্যবস্থা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।