পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট ডেস্ক : এক্সনমবিল, রয়েল ডাচ শেল ও বিপির মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় জ্বালানি কোম্পানিগুলোর বেশ কয়েকটিই এখন বিপুল ঋণে নিমজ্জিত। তেলের দরপতন থেকেই এ দুরবস্থার সূত্রপাত। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এ অবস্থার মধ্যে এসব কোম্পানি লভ্যাংশ পরিশোধ ও নতুন বিনিয়োগে সক্ষম হয়ে উঠবে না। ২০১৪ সাল থেকে তেলের দামে নিম্নমুখী প্রবাহ শুরু। গত বছর তা ব্যারেলপ্রতি ২৭ ডলারে নেমে আসে। সে সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাবে, বর্তমানে ক্রুডের দাম অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠার রেশ এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি তেল কোম্পানিগুলো। এক্সনমবিল, রয়েল ডাচ শেল, বিপি ও শেভরনের সমন্বিত ঋণের অঙ্ক ১৮ হাজার ৪০০ কোটি ডলার ছুঁয়েছে যা ২০১৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণ। ঋণের ক্রমবর্ধমান এ মাত্রা আবারো স্মরণ করিয়ে দেয় দুই বছর তেলের কম দামের বেশ ভালো রকম মাশুল গুনতে হবে সামগ্রিক শিল্পটিকে। অথচ মাত্র এক দশক আগেও উপরিউক্ত চার কোম্পানিকে মার্কিন কংগ্রেসে তলব করা হয়েছিল তাদের বিপুল অঙ্কের মুনাফার পেছনের কারণ জানাতে। আর এখন এ কোম্পানিগুলোই স্বাভাবিক নগদ অর্থের অভাবে ব্যয় নির্বাহ করতে পারছে না। যদিও বিপি, শেলসহ কোম্পানিগুলোর নির্বাহী কর্মকর্তারা বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করতে চাইছেন আগামী বছর নতুন বিনিয়োগ ও লভ্যাংশ পরিশোধের মতো পর্যাপ্ত অর্থ থাকবে। কিন্তু এ আশার বাণীতে সব শেয়ারহোল্ডারের শান্ত করা যাচ্ছে না। ওয়াল স্ট্রিটের তথ্যে দেখা গেছে, চলতি বছরের প্রথমার্ধে ৪ হাজার কোটি ডলারের আয়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে এসব কোম্পানি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।