পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০২০-২১ অর্থবছরে কৃষিঋণের বরাদ্দ ধরা হয়েছে ২৬ হাজার ২শ’ ৯২ কোটি টাকা। নীতিমালা অনুযায়ী, কৃষি কাজে সরাসরি নিয়োজিত কৃষক পাওয়ার কথা এ ঋণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা বলছে, এমনকি ভুমিহীন বর্গাচাষীও পাবেন বিনা জামানতের ব্যাংকঋণ। রঙ্গীন মোড়কের এ নীতিমালা বাস্তবে বড় বিবর্ণ। নীতিমালা বলছে, কৃষিঋণ বিতরণে কৃষকের সব সহযোগিতা করবে ব্যাংক। এমনকি সরাসরি ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ায় উদ্বুদ্ধ করতে বলা হয়েছে প্রচার প্রচারণার কথাও। কিন্তু বাস্তবতায় উঠে আসছে, কৃষকের চরম ভোগান্তির কথা। ব্যাংকাররা বলছেন, অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতার কারণে কৃষিঋণ বিরতণ করতে হয় এনজিওদের মাধ্যমে। রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ বলেন, ঋণের কিন্তু মধ্যসত্বভোগী আছে। তারা হচ্ছে এনজিও। আমি ঋণ দিচ্ছি আট শতাংশ সুদে। কিন্তু সেটা কৃষকদের কাছে যাচ্ছে ২৫শতাংশ সুদে।
তবে সে সীমাবদ্ধতার পরও অনেক ব্যাংক উদ্ভাবনী প্যাকেজ নিয়ে হাজির হচ্ছে কৃষকের দুয়ারে। ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ জানান, সিস্টেম ডেভেলপ করতে হবে। আমরা যে সিস্টেম ডিজাইন করেছি সেখানে খেলাপি হবার কোন সুযোগ নেই। আমরা টমেটোর ক্ষেত্রে যেটা করেছি, যারা মূল বায়ার তাদের সঙ্গে প্রান্তিক চাষিদের কানেক্ট করে দিয়েছি। ফলে দাদন, মধ্যসত্বভোগী এবং বিপণন যারা করেন তারা সুবিধা নিতে পারবে না। আলুতে আমরা সেই চেষ্টা করছি।
এ অবস্থায় ব্যাংকাররা মনে করেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচিত কৃষিঋণ বিতরণে যারা ভালো করছে তাদের আলাদা স্বীকৃতি দেয়ার পাশাপাশি বাড়তি সুবিধা দেয়ার মাধ্যমে উৎসাহিত করা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।