পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের অমর একুশে বইমেলা ফেব্রুয়ারিতে হচ্ছে না। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী গতকাল রোববার এ তথ্য জানিয়েছেন। কবে বইমেলা অনুষ্ঠিত হতে পারে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, করোনার কারণে মার্চ-এপ্রিলে বইমেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার ব্যাপারেও অনিশ্চয়তা এখনো কাটেনি।
হাবীবুল্লাহ সিরাজী বলেন, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কারণে শারীরিক উপস্থিতিতে ফেব্রুয়ারি মাসে বইমেলা আয়োজন সম্ভব নয়। পরের মাসেও বইমেলা হবে কিনা সেটা নির্ভর করছে করোনা পরিস্থিতির ওপর। বাংলা একাডেমির জনসংযোগ কর্মকর্তা অপলেশ কুমার বলেন, বইমেলার আয়োজন নির্ভর করছে করোনা পরিস্থিতির উপর। মার্চ, এপ্রিল বা মে; কোন মাসে হবে সেটা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে যখনই মেলার আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হবে সেটা গণমাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
এর আগে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ২০২১ সালে অমর একুশে গ্রন্থমেলা ভার্চ্যুয়াল বা অনলাইনে করার জল্পনা ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত ঠিক হয়েছে, চিরায়ত নিয়মে হবে মেলা। শেষ পর্যন্ত সেটাও যথাসময়ে হচ্ছে না।
আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭২ সালে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে মেলা শুরু হয়েছিল। তবে জিয়াউর রহমানের শাসনামলে ১৯৭৮ সালে বাংলা একাডেমি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবছর বইমেলার আয়োজন করার জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করে। পরে এরশাদের শাসনামলে ১৯৮৪ সালে এটি নামকরণ করা হয় ‘অমর একুশে গ্রন্থ মেলা’ এবং সাড়ম্বরে বর্তমানের অমর একুশে গ্রন্থমেলার সূচনা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।