পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘ধর্ষণের পর হত্যা’র শিকার স্কুলছাত্রীর পরবর্তীতে জীবীত ফেরার ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন জমা পড়েছে। গতকাল সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় বিচারিক প্রতিবেদন জমা পড়ে। বিচারপতি এম.ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চে আজ (মঙ্গলবার) উপস্থাপন হওয়ার কথা রয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছেন অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ শিশির মনির।
তিনি বলেন, নারায়নগঞ্জের দিশামনি হত্যা (পরবর্তীতে জীবিত) মামলার বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় জমা পড়েছে। মঙ্গলবার মামলাটি হাইকোর্টের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহীম ও বিচারপতি মো.মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য থাকবে। সিলগালা করে প্রতিবেদনটি জমা দেয়া হয়। তাই প্রতিবেদনে কি রয়েছে তা জানা সম্ভব হয়নি বলে জানান তিনি। এর আগে নারায়ণগঞ্জে ‘ধর্ষণ ও হত্যার’ শিকার পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী দিশা মনির জীবিত ফিরে আসার ঘটনার সার্বিক বিষয়ে বিচারিক অনুসন্ধান করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে ওই ঘটনার এফআইআর,জবানবন্দি, ভিকটিম, আসামি সবার বক্তব্য দিয়ে প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়। গত ২৪ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ বিচার বিভাগীয় তদন্ত করার নির্দেশ দেন।
এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় করা মামলা এবং মামলা পরবর্তী প্রক্রিয়ার শুদ্ধতা,স্বচ্ছতা, বৈধতা এবং যৌক্তিকতা,মামলার নথি তলব চেয়ে গত ২৫ আগস্ট পাঁচ আইনজীবী হাইকোর্টে আবেদন করেন। ২৭ আগস্ট শুনানি শেষে ছাত্রীর জীবীত ফিরে আসার ঘটনায় সাবেক তদন্ত কর্মকর্তাকে তলব করেন হাইকোর্ট। মামলার নথিসহ হাজির হতে হওয়ার নির্দেশ দেন বর্তমান তদন্ত কর্মকর্তাকে। সে অনুসারে তারা হাজির হয়ে ১৭ সেপ্টেম্বর ব্যাখ্যা দেন। পরে আদালত তদন্তের নির্দেশ দেন। পাঁচ আইনজীবীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শিশির মনির। পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনসুরুল হক চৌধুরী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।