পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শত কোটি টাকার মানহানি মামলায় অভিনেত্রী শমী কায়সারকে বাদ দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। গত ৩১ জানুয়ারি পিবিআই এ প্রতিবেদন দাখিল করেন। গতকাল বুধবার মামলার শুনানির তারিখ থাকলেও বাদী উপস্থিত না থাকায় শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে ৪ মার্চ। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাদী তার মানহানির পক্ষে কানো ধরনের সাক্ষ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেন নি। এই সংক্রান্ত কোনো ধরনের স্থিরচিত্র বা ভিডিও ফুটেজ উপস্থাপন করতে পারেন নি। বাদীর অভিযোগে উল্লিখিত ঘটনাটি অনুষ্ঠানের আয়োজক কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা রক্ষীদের অনাকাঙ্খিত বাড়াবাড়ির কারণে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। তদন্তকালে গৃহিত সাক্ষ্যপ্রমাণ এবং ঘটনার পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনায় বাদীর আনীত মানহানির অভিযোগ বিবাদীর বিরুদ্ধে পেনাল কোড এর ৫০০ ধারার অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অনুসন্ধানকালে শমী কায়সার কর্তৃক বাদীকে বা উপস্থিত কোনো সাংবাদিককে বা উপস্থিত অন্য কোনো ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে ‘ চোর’ বলে মন্তব্য করা, আটক করে রাখা, আটক করে তল্লাশি করা বা তল্লাশি করার নির্দেশ দেয়ার বিষয়ে কোনো প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী, সাক্ষী ও সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায় নি।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর বাদী স্টুডেন্টস জার্নাল বিডির সম্পাদক মিঞা মো. নুজহাতুল হাছান পুলিশের দেয়া প্রতিবেদনের ওপর নারাজি পিটিশন দেন। শুনানি শেষে আদালত মামলাটি পুনঃতদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন।
প্রসঙ্গত: ২০১৯ সালের ২৪ মার্চ জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে ই-কমার্স ভিত্তিক পর্যটন বিষয়ক সাইট ‘বিন্দু ৩৬৫’র উদ্বোধনকালে উপস্থিত অভিনেত্রী শমী কায়সারের দুটি স্মার্ট ফোন চুরি হয়। এ ঘটনায় উপস্থিত সংবাদকর্মীদের তিনি ‘ চোর’ বলে সম্বোধন করেন। এ ঘটনায় সংক্ষুব্ধ হয়ে মিঞা মো. নুজহাতুল হাছান বাদী হয়ে শীম কায়সারের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।