পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, জাতীয় অর্থনীতিতে কৃষক ও কৃষিখাত বিরাট অবদান রাখলেও দেশের রাজনীতি ও নীতিনির্ধারণে তার প্রতিফলন নেই। সরকারসহ সবাই উৎপাদনশীলতার জন্য কৃষকদের প্রশংসা করে, কিন্তু তাদেরকে প্রয়োজনীয় আর্থিক প্রণোদনা ও সহযোগিতা দেয় না। কৃষি বাজার কৃষি উৎপাদকদের নিয়ন্ত্রণে না থাকায় ফসলের লাভজনক মূল্য থেকে কৃষকেরা বঞ্চিত হয়ে আসছে। উৎপাদক চাষীরা কিনতেও ঠকে আবার বেচতেও ঠকে।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে বিপ্লবী কৃষক সংহতির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথ বলেন। সংগঠনের সভাপতি কৃষক নেতা আনছার আলী দুলালের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা ফিরোজ আহমেদ।
সাইফুল হক বলেন, বাম্পার উৎপাদনের জন্য কৃষকদের পুরস্কৃত না করে পরোক্ষভাবে তাদেরকে ঠকিয়ে শাস্তি দেবার ব্যবস্থা করা হয়। অপরিকল্পিত উন্নয়ন ও নগরায়নে ফসলী কৃষি জমি ধ্বংস হচ্ছে। সরকারের ছত্রছায়ায় থেকে ভূমিগ্রাসীরাও কৃষি জমি নষ্ট করছে।
তিনি বলেন, খাদ্য উৎপাদনে আমাদের ১০০ ভাগ স্বাবলম্বীতা প্রয়োজন। প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা ও নীতি কৌশলের অভাবে ও লুটেরা পুঁজিপতিদের দৌরাত্মে আজ পাটচাষী-আখ চাষীসহ কৃষিভিত্তিক শিল্প মহাসংকটে নিমজ্জিত হয়েছে। এদের হাত থেকে পাট ও চিনিশিল্পসহ কৃষি রক্ষা করা আজ জাতীয় কর্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি ক্ষোভের সাথে বলেন, জাতীয় সংসদসহ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কৃষকের উপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব নেই। তিনি এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে আমূল ভূমি ও কৃষি সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে কৃষক আন্দোলন-কৃষক জাগরণের ডাক দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।