পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনার মধ্যেই ব্রিটিশ এয়ারওয়েজসহ মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার পাঁচটি দেশ বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনায় আগ্রহ দেখিয়েছে। সিভিল এভিয়েশন বলছে, সহায়ক পরিবেশ ও মুনাফা দেখেই বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনায় আগ্রহী তারা। এতে যেমন দেশে বিনিয়োগ বাড়বে, তেমনি কম খরচে ভ্রমণের সুযোগ হবে যাত্রীদের।
সিভিল এভিয়েশন সূত্র জানায়, আকাশপথে বৈশ্বিক যাত্রী প্রবৃদ্ধির হার যেখানে ৫ শতাংশ, সেখানে প্রতি বছর বাংলাদেশে যাত্রী বাড়ছে সাড়ে ৮ শতাংশ। আর পণ্য পরিবহন বাড়ছে ১০ শতাংশ হারে। ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আয়েটার) সমীক্ষা অনুসারে, ২০৩৬ সালে বিশ্বে আকাশপথে যাত্রী দ্বিগুণ বাড়লেও বাংলাদেশে বাড়বে সাড়ে তিনগুণ। অন্যতম এভিয়েশন হাব হিসেবে তাই বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনায় আগ্রহ দেখাচ্ছে অনেক এয়ারলাইন্স।
জানা গেছে, লোকসান দেখিয়ে ২০০৯ সালে বন্ধের এক যুগ পর আবারও ফ্লাইট পরিচালনার জন্য আবেদন করেছে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ। ইরান, ইরাক, ইন্দোনেশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়াও বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তাব দিয়েছে। সব প্রক্রিয়া শেষ হলে আগামী বছরেই আগ্রহী এয়ারলাইন্সগুলো ফ্লাইট চালাতে পারবে বলে জানিয়েছে সিভিল এভিয়েশন। সিভিল এভিয়েশনের সদস্য ক্যাপ্টেন চৌধুরী জিয়াউল কবির বলেন, ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ ফ্লাইট পরিচালনার জন্য আবেদন করেছে। একই সঙ্গে আরও অনেকগুলো দেশ বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বিশ্বের অনেক দেশ ফ্লাইট বন্ধ রাখলেও করোনার মধ্যে সফলভাবে ফ্লাইট চালাচ্ছে বাংলাদেশ। বেশি এয়ারলাইন্স এলে, বাড়তি ভাড়া নিতে পারবে না এয়ারলাইন্সগুলো।
জানা গেছে, ১১টি কার্গো অপারেটরসহ ৩৯টি বিদেশি এয়ারলাইন্স বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। শুধু শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে আকাশপথে বছরে ৮০ লাখ যাত্রী বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গন্তব্যে যাতায়াত করে থাকেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।