পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ যখন সোনার বাংলা বাস্তবায়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে, তখন চীন স্ট্র্যাটেজিক অংশীদারের পাশাপাশি বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে সব সময় বাংলাদেশের হাত ধরে আছে এবং ভবিষ্যতের প্রতিটি উদ্যোগে নিশ্চিতভাবে তা অব্যাহত রাখবে।
ঢাকায় চীন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক ভিডিও বার্তায় মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রশংসা করে এসব কথা বলেন ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।
বিজয় দিবস উপলক্ষে চীনের জনগণ ও সরকারের পক্ষে বাংলাদেশিদের অভিনন্দন জানিয়ে লি জিমিং বলেন, বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদযাপনে যোগ দিতে পারার চেয়ে বড় গর্ব ও সম্মানের কিছু হতে পারে না। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করে বাংলাদেশ বিস্ময় সৃষ্টি করেছিল। আর এটি সম্ভব হয়েছিল শুধু সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্যারিশম্যাটিক নেতৃত্বের কারণে। এ কারণে আমি আপনাদের সঙ্গে মিলে বঙ্গবন্ধু, জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযোদ্ধা ও ১৯৭১ সালের সব শহীদের বিদেহী আত্মার প্রতি সম্মান জানাই।
চীনা রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নে রোল মডেল ও বিস্ময়। তিনি তার বাবার মতোই একের পর এক জাতীয় অর্জনের মাধ্যমে বিশ্বকে বিস্মিত করছেন। এগুলো অনেকের কাছেই অসম্ভব মনে হয়েছিল। সর্বোপরি নজিরবিহীন কভিড-১৯ মহামারি মোকাবেলা ও সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর (শেখ হাসিনার) নেতৃত্ব সত্যি অসাধারণ। দ্রুত অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে তার উদ্যোগগুলোর প্রভাব দেশের উন্নয়ন লক্ষ্যগুলো অর্জনের ক্ষেত্রে পড়তে শুরু করেছে। জয় বাংলা! জয় বঙ্গবন্ধু! চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী অমর হোক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।