পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভাস্কর্য ভাঙচুরকারীদের বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেছেন, যারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর করেছে, রাষ্ট্র তাদের ক্ষমা করবে না। রাষ্ট্রের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তাদের বিচার করা হবে। গতকাল বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় বিজয় দিবসের এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দেন আইনমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথি ছিলেন। ভাস্কর্যের বিরোধিতাকারীদের উদ্দেশে অনুষ্ঠানে আনিসুল হক বলেন, পরিষ্কার বলে দিতে চাই এসব অপপ্রচার বন্ধ করেন। তা না হলে আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। তখন আপনাদের কেউ ক্ষমা করবে না। আইনমন্ত্রী বলেন, যারা ১৯৭১ সালে পরাজিত হয়েছিল, তারা ৭২ থেকে ৭৫ সাল পর্যন্ত ষড়যন্ত্র করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। ১৯৭৫ থেকে ’৯৬ ও ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তারাই চেষ্টা করেছিল কীভাবে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র করা যায়। বাংলাদেশের মাটি থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলা হয়। তাদের সে অপচেষ্টা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণে ব্যর্থ হয়েছে। তারা এখনো ষড়যন্ত্র বন্ধ করেনি। সুতরাং তাদের সম্পর্কে জনগণকে সজাগ থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউএনও মাসুদ উল আলম। বক্তৃতা করেন কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভূইয়া, পৌরসভার মেয়র এমরান উদ্দিন, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মনির হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা সিদ্দিকী প্রমুখ।
এর আগে আখাউড়ায় বিজয় দিবসের আরেক আয়োজনে আইনমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের মানুষের পৈতৃক সম্পত্তি। তবে বিএনপির নয়। সেতু নিয়ে বিএনপি ষড়যন্ত্র করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।