পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় জি কে শামীমের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। গতকাল ঢাকার অষ্টম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ সৈয়দা হাফসা ঝুমার আদালতে এই অভিযোগ গঠন করা হয়।
ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী গোলাম নবী জানান, আগামী ১৯ মে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে। অভিযোগ গঠনের সময় আসামি জি কে শামীম নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন।
মামলার কাগজপত্রের তথ্য বলছে, গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশানের নিকেতনে জি কে শামীমের অফিস থেকে পাঁচ বোতল বিদেশি মদ জব্দ করে পুলিশ। এ ঘটনায় র্যাব-১ এর তৎকালীন সুবেদার মো. মিজানুর রহমান বাদী হয়ে জি কে শামীমের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে গত বছরের ২৩ নভেম্বর জি কে শামীমের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়। এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি অস্ত্র মামলায় জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
অস্ত্র মামলায় দেয়া অভিযোগপত্রে বলা হয়, জি কে শামীম একজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, অবৈধ মাদক ও জুয়া ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। তার সহযোগীরা উচ্চ বেতনভোগী। তারা অস্ত্রের লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে প্রকাশ্যে এসব অস্ত্রশস্ত্র বহন ও প্রদর্শন করেছেন। এর মাধ্যমে জনমনে ভীতি সৃষ্টি করে বিভিন্ন ধরনের টেন্ডারবাজি, মাদক ব্যবসাসহ স্থানীয় বাস টার্মিনাল ও গরুর হাটবাজারে চাঁদাবাজি করে আসছিলেন। আসামি শামীম অস্ত্রের শর্ত ভঙ্গ করে ক্ষমতার অপব্যবহার করে মাদক ব্যবসা ও মানিলন্ডারিং করে আসছিলেন। এর আগে অর্থপাচার মামলায় যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ঠিকাদার জি কে শামীমসহ আটজনের বিরুদ্ধে গত ১০ নভেম্বর অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।