পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে মাঠে নেমেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তবে সাধারণ মানুষেরা মাস্ক ঘরে রেখে বাইরে এসে নানা অজুহাত শোনাচ্ছেন প্রশাসনকে। কিছু মানুষ মাস্ক পরলেও সেটা তারা থুতনিতে রেখে দিচ্ছেন। র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট বলছেন, সচেতনভাবে বিষয়টি অবহেলা করার জন্য এই ধরনের মানুষদের দ্বিগুণ জরিমানা করা হচ্ছে।
গতকাল রাজধানীর যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা মোড়ে দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত র্যাব-১০ এর তত্ত্বাবধানে অভিযান পরিচালনা করেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু। অভিযানে ৩০ জন ব্যক্তিকে মাস্ক না পরার জন্য ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করেছেন এই আদালত। এছাড়া অভিযানে ৬০০-৭০০ মাস্ক পথচারীদের মধ্যে বিতরণ করা হয় এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে ও তাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে নানা পরামর্শ দিয়েছেন।
অভিযান চলাকালীন পলাশ বসু বলেন, আগের যে কোনও সময়ের চেয়ে মাস্ক ব্যবহার করা বেড়েছে বলা যায়। এখন অনেকেই সচেতন হয়েছেন। আমরা এই সচেতনতা ওপরে আরও জোর দিচ্ছি। তবে একটা পর্যায়ে গিয়ে যদি তাদের সঙ্গে পেরে ওঠা না যায়, সেক্ষেত্রে জরিমানা বাড়িয়ে অভিযান আরও কঠোর করা হবে।
র্যাবের এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, নানা অজুহাত দিয়ে কিছু মানুষ মাস্ক ছাড়াই ঘর থেকে বের হচ্ছেন। আবার এক শ্রেণির মানুষকে পাবেন যারা মাস্ক পরলেও সেটি থুতনিতে ঝুলিয়ে রাখছে। এমনও কিছু মানুষদের জরিমানা করা হচ্ছে। তবে স্বাভাবিক জরিমানার চেয়ে এদের জরিমানা ডাবল করা হচ্ছে।
এলাকায় ডিএনসিসির মোবাইল কোর্ট
এদিন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) তিন জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ, পারসিয়া সুলতানা প্রিয়াংকা ও মোঃ রিফাত ফেরদৌস এর নেতৃত্বে গুলশান বাড্ডা লিংক রোড এলাকায় করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় প্রকোপ মোকাবিলায় মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়।
এ সময় পথচারী, ফুটপাত ও বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতা, রিকশা ও গণপরিবহনের চালক ও যাত্রীদের বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরিধানের ব্যাপারে সচেতন করা হয় এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে অস্বচ্ছল জনসাধারণের মাঝে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করা হয়। এসময় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১৭ টি মামলায় ১২ হাজার ৪৫০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।