Inqilab Logo

শনিবার ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১, ২৯ রবিউস সানী ১৪৪৬ হিজরি

ভাস্কর্যের নামে মানবমূর্তি নির্মাণ বন্ধ করুন

বিভিন্ন ইসলামী দলের আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৭ নভেম্বর, ২০২০, ১২:০২ এএম

ছলে-বলে-কৌশলে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি নির্মাণ অব্যাহত রাখলে দেশে আল্লাহর গজব নেমে আসবে। ভাস্কর্যের নামে মানবমূর্তি নির্মাণের সিন্ধান্ত প্রত্যাহার করুন। ভাস্কর্যের নামে মসজিদের নগরী ঢাকাকে মূর্তির নগরী বানাতে দেয়া হবে না। অন্যথায় দেশবাসিকে নিয়ে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তোলা হবে ইনশাআল্লাহ। মনে রাখতে হবে ভাস্কর্য মূর্তির চেয়েও মারাত্মক। কারণ মূর্তি মন্দিরের ভেতরে থাকে আর রাস্তার মোড়ে মোড়ে ভাস্কর্য থাকে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিভিন্ন ইসলামী দল ও সংগঠনের আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ : হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেছেন, সা¤প্রতিক সময়ে অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, প্রাণীর ভাস্কর্য নির্মাণবিরোধী ঈমানী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে কথিত মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চসহ কিছু কুচক্রী মহল অবিরতভাবে আলেম-উলামার বিরুদ্ধে বিষোদ্গার ও নির্লজ্জ মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। এমনকি বরেণ্য শাইখুল হাদীস আল্লামা আজীজুল হক (রহ.) ও মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম (রহ.) সম্পর্কেও চরম আপত্তিকর বক্তব্য দেয়া হচ্ছে। মহান মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভ‚মিকা নিয়ে অবাস্তব ও ভিত্তিহীন প্রশ্ন তুলে পানি ঘোলা করার অপচেষ্টা করছে। এই অপতৎপরতা সরকারকে অনতিবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। তৎসঙ্গে ইসলামবিরোধী প্রাণী বা আবক্ষ মানব ভাস্কর্য নির্মাণের সিদ্ধান্তও প্রত্যাহার করতে হবে। অন্যথায় দেশবাসীকে সাথে নিয়ে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে তোলা হবে, ইনশাআল্লাহ। গতককাল বৃহস্পতিবার সকালে জামেয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদ্রাসায় ঢাকাস্থ শীর্ষ আলেমদের এক জরুরি সভায় সভাপতির বক্তব্যে আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী এসব কথা বলেন।

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন, মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, মাওলানা মাহফুজুল হক, মুফতি এনামুল হক, মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, মাওলানা রশীদ আহমদ, মাওলানা হাফেজ নাজমুল হাসান, মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা মুহাম্মদ ফয়সাল, মাওলানা শরীফুল্লাহ, মাওলানা হারুনুর রশীদ, মাওলানা মুরশিদুল আলম ও মাওলানা রুহুল আমীন। সভায় উলামায়ে কেরাম বলেন, মসজিদের নগরী ঢাকাকে মূর্তির নগরী বানাতে দেয়া হবে না। তারা বলেন, মূর্তি ও ভাস্কর্যের মধ্যে কূটকৌশলের পার্থক্য তৈরি করে প্রাণী বা আবক্ষ মানব ভাস্কর্য নির্মাণ ইসলামের দৃষ্টিতে কোন অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। সভায় আমীরে হেফাজত আল্লামা হাফেজ জুনায়েদ বাবুনগরী ও হেফাজতের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ বিভিন্ন উলামায়ে কেরামের মাহফিলে বাধাদানের ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়।

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন : বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন প্রধান আমীরে শরীয়ত (একাংশ) আল্লামা জাফরুল্লাহ খান বলেছেন, যারা ভাস্কর্যের নামে মূর্তি তৈরি করে দেশে বিসৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে তারা সরকার, দেশ ও ইসলামের দুশমন। মূর্তির বিরুদ্ধে কথা বললে যাদের গায়ে লাগে তারা মূর্তিপূজারী। এই ভাস্কর্যই প্রতিমা প্রমাণিত হয়। ভাস্কর্য মূর্তির চাইতেও মারাত্মক। মূর্তি থাকে মন্দিরে আর ভাস্কর্য থাকে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। তিনি বলেন, শরীয়তে ভাস্বর্যের নামে মূর্তি নির্মাণ সম্পূর্ণ হারাম। ছলে-বলে-কৌশলে মুসলমানদের দেশে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি নির্মাণ অব্যাহত রাখলে আল্লাহর গজব নেমে আসবে।

তিনি বলেন, লাশ কাটা মর্গে মৃত নারীর লাশ পর্যন্ত ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। এটা কি ভাবা যায়? মূর্তির বিরুদ্ধে কিছু বললে ঘাড় মটকে দেয়ার ঘোষণা দিচ্ছে সরকারি দলের পক্ষ থেকে। ৯০ % মুসলমানের বাংলাদেশে ভাস্বর্যের নামে মূর্তি তৈরি করতে দেয়া হবে না। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানির ফটোজার্নালিস্ট এসোসিয়েশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ঢাকা মহানগরীর আমীর মাওলানা মুহাম্মাদ হোসাইন আকন্দের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আলহাজ আজম খানের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মাদ ইবরাহিম, খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, বাংলাদেশ খাদেমুল ইমলাম জামাতের মহাসচিব মাওলানা আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মুফতি ফখরুল ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী, আলহাজ আব্দুল মালেক চৌধুরী, মাওলানা বজলুর রহমান জেহাদী, আলহাজ রফিকুল ইসলাম বাবুল, মাওলানা ইয়ামিন হুসাইন আজমী, হাফেজ ইবরাহিম বিন আলী, মাওলানা অহিদুজ্জামান, মাওলানা ইবরাহিম কাসেমী।

মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মাদ ইবরাহিম কাশ্মীর ও চীনের উইঘোরে অব্যাহতভাবে মুসলিম নির্যাতন চলছে। একচি কুচক্রি মহল দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের চক্রান্ত করছে। তিনি বলেন, ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম। ইসলাম বিদ্বেষী কোন চক্রান্ত জনগণ বরদশত করবে না।

ইসলামী ছাত্র খেলাফত বাংলাদেশ :
ইসলামী ঐক্যজোটের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী বলেছেন, আজ ইসলামী শক্তির মাঝে অনৈক্যর আভাস দেখা যাচ্ছে। এই সুযোগে নাস্তিক-মুরতাদরা স্পর্ধা দেখাতে শুরু করেছে। তারা ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য কোমর বেঁধে নেমেছে। তিনি বলেন, আমরা বিভাজন নয়, উলামায়ে কেরামের মাঝে বৃহত্তর ঐক্য দেখতে চাই। যেভাবে আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহ.) সবাইকে সাথে নিয়ে নাস্তিক-মুরতাদদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে গেছেন। তিনি বলেন, নাস্তিক-মুরতাদরা আমাদের প্রধান শত্রæ। আমাদেরকে সকল মতদ্বৈততা ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে নাস্তিক-মুরতাদদের ষড়যন্ত্র নস্যাত করতে হবে।

তিনি বলেন, মসজিদের নগরী ঢাকার বিভিন্ন স্থানে মূর্তি নির্মাণ করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা ঢাকাকে মূর্তির নগরী নয়, মসজিদের শহর হিসেবেই দেখতে চাই। অবিলম্বে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি নির্মাণ বন্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, প্রাণপ্রিয় মহানবী (সা.)-কে নিয়ে কোন ধরনের কটুক্তি বাংলার মুসলমানরা সহ্য করবে না। কিছু কুলাঙ্গার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মহানবী (সা.)-কে নিয়ে কটুক্তি করছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ইসলামী ছাত্র খেলাফত বাংলাদেশ আয়োজিত কেন্দ্রীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী এসব কথা বলেন। সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী জেনারেল আবুল হাসিম শাহীর পরিচালনায় সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব মুফতী তৈয়্যব হোসাইন, খেলাফতে ইসলামীর মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা আব্দুল হাই ফারুকী, মাওলানা আলতাফ হোসাইন, মাওলানা আব্দুল কাইয়ূম, মুফতী সাইফুল ইসলাম, মুফতী মীর হেদায়েতুল্লাহ গাজী, মাওলানা হাফেজ ইদ্রিস, মাওলানা শহীদুল ইসলাম ইনসাফী, মুফতী নাসির উদ্দিন কাসেমী, মুফতী আজহারুল ইসলাম, মুফতী এনামুল হাসান।

বাংলাদেশ ইমাম মুসল্লী ঐক্য পরিষদ: বাংলাদেশ ইমাম মুসল্লী ঐক্য পরিষদের উদ্যোগে গতকাল বাদ আসর পরিষদের দেলাইরপাড়স্থ কার্যালয়ে নেতৃবৃন্দ এক জরুরি সভায় বলেন, বঙ্গবন্ধু তার জীবদ্দশায় দেশ ও ইসলামের অনেক কাজ করে গেছেন। যেমন ইসলামিক ফাউন্ডেশন স্থাপন করেছেন। সামাজিক অবক্ষয় রোধে প্রকাশ্যে মদ-জুয়া নিষিদ্ধ করেছেন। বিশ্বনবীর জীবন আদর্শ নিয়ে গবেষণার জন্য সীরাতুন্নবী (স.) মজলিস গঠন করেছেন। বিশ্ব ব্যাপী ইসলামের দাওয়াত পৌঁছানোর লক্ষে বিশ্ব ইজতিমার জন্য টঙ্গী ময়দানের জরি বরাদ্ধ দিয়েছেন। পার্কের সৌন্দর্যের চেয়ে মসজিদের সৌন্দর্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ উপলব্ধি করে তিনি পার্কের অংশবিশেষ জমি কাকরাইল মসজিদের নামে বরাদ্দ দিয়েছিলেন ইত্যাদি। তার অডিও বক্তব্যে ইসলাম ও ঈমানী চেতনা বহন করে। স্বাধীনতার স্থপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ঈমানী চেতনাকে স্বরণীয় করে রাখার জন্য দোলাইরপাড় চত্বরে ভাস্কর্যের পরিবর্তে আল্লাহর ৯৯ নাম অঙ্কিত মুজিব মিনার স্থাপন করতে হবে।

বাংলাদেশ ইমাম মুসল্লী ঐক্য পরিষদের সাথে মওদুদী জামাত-শিবিরের কোন সম্পর্ক নাই। শুধু রাজনৈতিক নয়, আদর্শিকভাবেও যুগ যুগ ধরে জামাত-শিবিরের সাথে তাদের দূরত্ব বিদ্যমান। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে মূর্তি নির্মাণের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান। মাওলানা রশিদ আহমাদের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন, পরিষদের উপদেষ্টা মুফতি মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, মুফতি মনিরুজ্জামান, মুফতি রুহুল আমিন, পরিষদের সভাপতি মাওলানা মুরশিদুল আলম, মহাসচিব হাফেজ মাওলানা হারুনুর রশীদ, মুফতি শফিক সাদী, হাফেজ মাওলানা আনোয়ার হামিদী ও মাওলানা ইবরাহীম শরীয়তপুরী।

জাতীয় তাফসীর পরিষদ : দুনিয়াদার মৌলভী জিয়াউল হাসান পবিত্র ক্বাবা শরীফ ও হাজরে আসওয়াদকে মূর্তি সাব্যস্ত করে থেকে খারিজ হয়ে গেছে, তাকে পুনরায় ঈমান আনতে হবে, অন্যথায় সে মুরতাদ হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় তাফসীর পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মহাসচিব হাফেজ মাওলানা মাকসুদুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব প্রিন্সিপাল মুফতী বাকিবিল্লাহ।

আজ এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, জ্ঞানপাপি ও মুর্খ জিয়াউল হাসান ইসলামবিরোধী শক্তির ক্রীড়নকে পরিণত হয়ে ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে সাধারণ মানুষকে ঈমানহারা করে যাচ্ছে। তার ভুল ফতোয়া দেশের মুসলমানের হৃদয়ে চরম আঘাত হেনেছে। এই জাহেল মৌলভী জিয়াউল হাসানকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, এদেশের মানুষ খুবই ধর্মপ্রাণ। দেশের জনগণ ইসলামী জীবনবিধান মেনেই জীবন-যাপন করতে চায়। কিন্তু এদেশের কিছু নাস্তিক-মুরতাদ ও বাম-রামদের এসব সহ্য হয় না। তাই বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে তারা ইসলাম, মুসলমানদের নিয়ে ষড়যন্ত্রে লেগে থাকে। সুযোগ পেলেই ইসলাম ও দেশবিরোদীকর্মকাÐে মেতে উঠে। কিন্তু আমরা বেঁচে থাকতে ইসলাম বিরোধি কোন ধরণের ষড়যন্ত্র ও কর্মকাÐ মেনে নিবো না।

বৃহত্তর চট্টলার ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি ও সেবামূলক সংগঠন আল আমিন সংস্থার ব্যবস্থাপনায় শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ (রহ.), আল্লামা শাহ মুহাম্মাদ তৈয়ব (রহ.) ও আল্লামা ইদ্রীস (রহ.) এর জীবন, কর্ম ও অবদান শীর্ষক আলোচনা ও ঐতিহাসিক তাফসীরুল কুরআন মাহফিল ২য় দিনের প্রধান অতিথির বক্তব্যে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা, ফটিকছড়ি বাবুনগর মাদরাসার মহাপরিচালক আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী গতকাল এসব কথা বলেন।

আল আমিন সংস্থার নেতৃবৃন্দ মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মাওলানা হাফেজ রিজওয়ান আরমানের ধারাবাহিক সঞ্চালনায় গতকাল বৃহস্পতিবার বাদ জুহর মাওলানা হাফেজ রিজওয়ান আরমানের পবিত্র কুরআনে কারীমের তেলাওয়াত এবং মাওলানা আহমদ দিদার কাসেমীর উদ্বোধনী আলোচনার মাধ্যমে ২য় দিনের কার্যক্রম শুরু হয়।



 

Show all comments
  • Navid Abdullah ২৭ নভেম্বর, ২০২০, ৩:০৮ এএম says : 0
    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর বিরোধীতা করতে গিয়ে আওয়ামী লীগ এখন ইসলামের বিরুদ্ধে বলতে শুরু করেছে।
    Total Reply(0) Reply
  • মোস্তাক হোসাইন ২৭ নভেম্বর, ২০২০, ৩:০৯ এএম says : 0
    ইনশাআল্লাহ এ ভূমি একদিন আলেম উলামাদের হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mk Bappy ২৭ নভেম্বর, ২০২০, ৩:১০ এএম says : 0
    মুর্তি ধংসে আমাদের ঐক্যবদ্ধ পাবেন ইনশাল্লাহ।
    Total Reply(0) Reply
  • Jubair Ahmed ২৭ নভেম্বর, ২০২০, ৩:১০ এএম says : 0
    সহমত
    Total Reply(0) Reply
  • নাজিম ২৭ নভেম্বর, ২০২০, ৩:১১ এএম says : 0
    হেফাজতে ইসলাম জিন্দাবাদ
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ ওসমান চৌধুরী ২৭ নভেম্বর, ২০২০, ৩:১১ এএম says : 0
    মুসলমান কখনো মূর্তি স্থাপনের পক্ষে কথা বলতে পারেনা কারণ কোরআন হাদীস মূর্তির বিপক্ষে
    Total Reply(0) Reply
  • Jack Ali ২৭ নভেম্বর, ২০২০, ৯:০৮ পিএম says : 0
    After Liberation from Barbarian Pakistan, we become bangali barbarian, we didn't rule our country by the Law of Allah.. In 1972 there was a comic magazine called Unmad, it says that Iblees is missing from Bangladesh, no where can be found. Our Alem and Bangladeshi muslim never talked about that our beloved mother land should be ruled by the Law of Allah hence we call ourselves muslim. Still there is time O'Alem and those who claim themselves muslim than must strive to establish Islam in our country then all the Idol/photograph/sculptor and also all the crime will flee from our Beloved Land and also we can live in our country without any fear of oppression by the Non-believer government.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভাস্কর্য

২০ ডিসেম্বর, ২০২০

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ