পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারের ২১ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি এবং আত্মসাতের অভিযোগে গাজীপুর সদরের সাব রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে পৃথক ৫টি মামলা অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থার সহকারি পরিচালক সুমিত্র সেন বাদী হয়ে এ বিষয়ে মামলা করবেন বলে জানা গেছে।
অনুমোদিত মামলার সম্ভাব্য আসামিরা হলেন, গাজীপুর সদরের সাব রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলাম, গাজীপুরের কালীগঞ্জ বাসিন্দা সেন্টু পলান ওরফে যোসেফ পালমা, গাজীপুর সদরের বাসিন্দা মো. ইসমাইল মোল্লা, গাজীপুর সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মচারী মো. মোশারফ হোসেন, বাসন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভুমি উপসহকারী কর্মকর্তা মো. হরুনুর রশিদ, গাজীপুরের জয়দেবপুরের বাসিন্দা মোসা. সখিনা, ঝিনাইদাহের বাসিন্দা মো. আবু জাফর, গাজীপুর সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মচারী সুশীল চন্দ্র মল্লিক গাজীপুর সদরের বাসিন্দা কাজী আব্দুল মমিন, মো.মিজানুর রহমান, গাজীপুর সদরের বাসিন্দা হাজ মো. মাইন উদ্দিন, মো. ইমান উদ্দিন ও তার স্ত্রী আয়েশা খাতুন, গাজীপুর সদরের বাসিন্দা মো. বাবুল চৌধুরী ও মো. হারুন সরকার।এর মধ্যে গাজীপুর সদরের সাব রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামকে ৫টি মামলায় আসামি করা হয়েছে। তবে মনিরুল ইসলাম এখন লন্ডনে রয়েছেন।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামিরা পরষ্পর যোগসাজশে জালজালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে মিথ্যা তথ্যে জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে দলিল রেজিস্ট্রি করে সরকারের ২১ লাখ ১০ হাজার ১৫৪ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন ও আত্মসাত করেছেন। যে কারণে আসামিদের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সাব রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলামকে আদালত প্রায় ২ বছর আগে আত্মসাতকৃত টাকা সরকারি কোষাগারে জমাদানের জন্য নির্দেশ দেন। কিন্তু তিনি সেই অর্থ জমা না দিয়ে ইউরোপ পালিয়ে যান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।