পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভ্যাকসিন সংরক্ষণ ও সরবরাহ করার মতো অবকাঠামোগত কোন ব্যবস্থা নেই বাংলাদেশের। হঠাৎ করে এটা করা সম্ভবও নয়। সময়মত পদক্ষেপ না নেওয়ায় ভ্যাকসিন দৌড়ে বাংলাদেশ আরো পিছিয়ে গেছে।
অক্সফোর্ডের টিকা আসবে এমনটাই স্থির হয়েছিল। চুক্তিও করেছিল ঢাকার একটি ওষুধ কোম্পানি। ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে ৩ কোটি ডোজ টিকা আনার ব্যাপারে চুক্তি হয়েছিল। কিন্তু টিকার প্রতিযোগিতায় অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকা এখন অনেক পিছিয়ে গেছে।
এই মুহূর্তে এগিয়ে রয়েছে মার্কিন কোম্পানি ফাইজার ও মডার্না। এই দুটি কোম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশ কোন চুক্তি করেনি। কারণ দুটো। ভ্যাকসিন সংরক্ষণ ও সরবরাহ করার মতো অবকাঠামোগত কোন ব্যবস্থা নেই বাংলাদেশের। হঠাৎ করে এটা করা সম্ভবও নয়।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিচালক শামসুল হক সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ফাইজার ও মডার্নার ভ্যাকসিন নিয়ে সরকার ভাবছে না। কারণ এই ভ্যাকসিন ইপিআই কর্মসূচির অধীনে সংরক্ষণ ও সরবরাহ করার সামর্থ নেই। চলমান অবস্থায় এর উনড়বয়ন করাও ব্যয়বহুল এবং কঠিন। বর্তমানে বাংলাদেশ ছয় ধরনের ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র এক ধরনের ভ্যাকসিন মাইনাস তাপমাত্রায় রাখার প্রয়োজন হয়।
করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি উপদেষ্টা কমিটির প্রধান অধ্যাপক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ অবশ্য মনে করেন, সবাইকে এক সঙ্গে ভ্যাকসিন দেয়া সম্ভব নয়। কারণ ভ্যাকসিন একসাথে আসবে না। তাই ধাপে ধাপে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। এতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
ভ্যাকসিনের যখন এই অবস্থা তখন চীনের তৈরি সিনোভ্যাকের ঢাকা আসা একদম অনিশ্চিত হয়ে গেছে। নিজ খরচায় তারা ঢাকায় ট্রায়াল দিতে চেয়েছিল। বাংলাদেশ সময়মতো পদক্ষেপ না নেয়ায় তারা নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে। তারা বলেছে, ট্রায়াল হতে পারে। তবে বাংলাদেশকে ট্রায়ালের যাবতীয় খরচাপাতি দিতে হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বাংলাদেশ এ জন্য কোন টাকা খরচ করবে না। ভয়েস অব আমেরিকা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।