রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
তিতাস যুবলীগের দুই নেতার আধিপত্যা বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় উভয় গ্রুপের ৫ জন আহত হয়েছে। আহতদেরকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছেন। এ ঘটনায় রাতেই তিতাস থানা পুলিশ মোশারফ হোসেন নামের একজনকে আটক করেছে। গত রোববার বিকেলে তিতাস উপজেলার সাতানী ইউনিয়নে কৃষ্ণপুর গ্রামের জুই¹া মার্কেটের মুছা মিয়ার চায়ের দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ওই ইউনিয়নের যুবলীগের সভাপতি মো. লিটন গ্রুপ ও সহ-সভাপতি মুক্তার হোসেন গ্রুপের মধ্যে এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এরই জের ধরে গত রোববার বিকেলে লিটন গ্রুপের শহিদুল ইসলাম ও মুক্তার গ্রুপের প্রধান মুক্তার উভয়ে প্রথমে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পরলে এ সময় উপস্থিত উভয় গ্রুপের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে এবং ৫ জন আহত হয়। আহতরা হলো লিটন গ্রুপের শহিদুল ইসলাম, মুক্তার গ্রুপের মুক্তার, রহমান, ইউনুছ ও বাসুরা বেগম। এ বিষয়ে লিটন বলেন, মেম্বার মুন্নাফ মিয়া (৬৫)কে মুক্তার গালমন্দ করছে বলে শহিদুল ইসলাম শুনতে পায়। পরে কী কারণে গালমন্দ করেছে জানতে চায় মুক্তারের নিকট এ সময় মুক্তার তার সাথে থাকা ছুরি দিয়ে শহিদুলকে ছুড়িকাঘাত করতে চাইলে দুইজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়।
এদিকে আহত মুক্তার বলেন, বিকেল ৫টায় আমি মুছা মিয়ার চায়ের দোকানে বসা ছিলাম। এ সময় লিটন, শহিদুলসহ ২০-৩০ জন আমার উপর অতর্কিত হামলা করেছে। এ বিষয়ে তিতাস থানার ওসি বলেন, এ ঘটনায় মুক্তার গ্রুপের সেকান্দর বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে মামলা করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।