পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য, কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু বলেছেন, শহীদ নূর হোসেন ছিলো স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের মাইল ফলক। গণতন্ত্র পুনুরুদ্ধারের অভিযাত্রায় নূর হোসেনের আত্মত্যাগ অন্দোলন সংগ্রামে নতুন প্রাণের সৃষ্টি করে ।
গতকাল শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষ্যে এক ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেন আমু। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর দেশব্যাপী অবরোধ কর্মসূচিতে শহীদ যুবলীগ কর্মী নূর হোসেন, নুরুল হুদা বাবুলসহ স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন শহীদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে আমু আরো বলেন, গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে তাদের এই অবদান ইতিহাস হয়ে থাকবে।
ঐদিনের স্মৃতিচারণ করে আমির হোসেন আমু বলেন, স্বৈরাচার পতন আন্দোলনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর সারাদেশে ছিল অবরোধ ছিল। অবরোধের অংশ হিসেবে সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচিতে বুকে পিঠে গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক শ্লোগান লিখে মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন যুবলীগ কর্মী নূর হোসেন। কর্মসূচিতে যোগ দিতে তৎকালীন বিরোধী দলের নেত্রী , তিন দলীয় জোটের নেত্রী শেখ হাসিনার গাড়ী পৌঁছামাত্র দৌঁড়ে এসে নূর হোসেন নেত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করে তার দোয়া নিয়েছিলেন। সেখান থেকে চলে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই নূর হোসেন শহীদ হন। উপস্থিত সবার ধারণা শেখ হাসিনার প্রাণ নাশের জন্য তার গাড়ীকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়েছিল। সেই গুলিতেই নুরহোসেন শহীদ হন। এই ঘটনার প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদের জন্য রওনা হলে তার গাড়ী ক্রেন দিয়ে টেনে তুলে ফেলা হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।