পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাধ্যমিক পর্যায়ের (সরকারি ও বেসরকারি) সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম গ্র্যাজুয়েট (ডিগ্রি পাসের নিচে নয়) বিধান করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় জনস্বার্থে মানবাধিকার সংগঠন লিগ্যাল সাপোর্ট অ্যান্ড পিপলস রাইডস ফাউন্ডেশনের পক্ষে সংগঠনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এড. জহির উদ্দিন লিমন এই রিট করেন। রিটে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) এবং উচ্চ ও মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটের বিষয়ে আইনজীবী জহির উদ্দিন লিমন বলেন, একটি মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষক হতে হলে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হয়। কেউ কেউ দেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও এসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন।
সে অনুযায়ী শিক্ষকদের পরিচালনার ক্ষেত্রে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদদস্যদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম ডিগ্রি পাস অথবা গ্র্যাজুয়েট হওয়া দরকার।
তিনি বলেন, স্নাতক (পাস) ও অনার্স-মাস্টার্স কলেজের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হওয়ার ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ডিগ্রি পাস নির্ধারণ করা আছে। অন্যদিকে, হাইকোর্টের রায়ে গ্র্যাজুয়েট ব্যক্তি ছাড়া (ডিগ্রি পাসের নিচে নয়) ফাজিল (স্নাতক) মাদরাসার গভর্নিং বডির সভাপতি হতে পারবে না বলেও অভিমত দিয়েছেন হাইকোর্ট। অথচ কোনো কোনো মাধ্যমিক স্কুল কমিটির সভাপতি বা অন্যান্য দায়িত্ব প্রাপ্তদের অক্ষর জ্ঞানও নেই।
রিটে বলা হয়, ২০১৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি নয় বলে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই বিধান চালু হলো। তাহলে কেন সরকারি ও বেসকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণ করা হবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।