পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিনেমা-নাটকে বিয়ের দৃশ্যে ‘কবুল’ শব্দ উচ্চারণ বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মো. মাহমুদুল হাসান জনস্বার্থে এ নোটিশ দেন। তথ্য সচিব, আইন মন্ত্রণালয় সচিব, ধর্ম মন্ত্রণালয় সচিব এবং বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডকে (বিএফসিবি) এ নোটিশের ‘প্রাপক’ করা হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়, বাংলাদেশে বিভিন্ন সিনেমা, নাটক এবং ভিডিওর বিভিন্ন দৃশ্যে বিয়ের দৃশ্যায়নে মুসলিম অভিনেতা ও অভিনেত্রীরা বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা পূরণসহ ‘কবুল’ শব্দ উচ্চারণ করে থাকেন। যার মাধ্যমে ওই মুসলিম অভিনেতা ও অভিনেত্রীরা মুসলিম আইন (শরিয়ত) অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রী হিসেবে গণ্য হবেন। তাই মুসলিম আইন অনুসারে বিয়ের ক্ষেত্রে সরাসরি মুসলিম আইন (শরীয়ত) প্রয়োগ হবে। এখানে অভিনয়ের যুক্তিতে এই বিয়েকে অস্বীকার করা যাবে না। কারণ অভিনয়ের মধ্যে কেউ মিষ্টি খেলে সে যেমন মিষ্টির স্বাদ অনুভব করবে। অপরদিকে অভিনয়ের মধ্যে কেউ বিষ খেলে সে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হবে।
নোটিশ প্রাপ্তির ৩ দিনের মধ্যে সিনেমা, নাটকের বিয়ের দৃশ্যায়নে ‘কবুল’ শব্দ উচ্চারণে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। অন্যথায় প্রতিকার চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হবে বলে জানান এ আইনজীবী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।