রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
আনন্দ ঘন পরিবেশে নির্বাচন হলো। নীলফামারী সদর উপজেলা টুপামারী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। দীর্ঘ নয় বছর পড়ে এ নির্বাচনকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছিলো নীলফামারীর সদরের পৌর এলাকা ঘেষা এই ইউনিয়ন নির্বাচন। সদর উপজেলা আ.লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আবুল কাসেম নৌকার মাঝি এবং ৫০ বছরের অধিক দায়িত্বে থাকা চেয়ারম্যান মশিরত আলী শাহ ফকিরের চশমা ও বিএনপি মনোনীত মজনু চেীধুরী ধানের শীষের মধ্যে লড়াই হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, নতুন ভোটারের উপস্থিতি চোখে দেখার মতো। ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আলী সেন্টারের ভোটার পিয়াল হোসেন আপেল বলেন, গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকেল ৪ অবধি খুবই ভালো ভোট চলেছে। এ বিষয়ে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগ সেক্রেটারি শাহিদ মাহমুদ বলেন, এই নির্বাচন হচ্ছে সম্পূর্ন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। এই নির্বাচন প্রমাণ করবে, আ.লীগের সময়ে ভোট হয় নিরপেক্ষ।
উপজেলা নির্বাচন অফিসার আফতাব উদ্দিন বলেন, আপনারা নিজেই দেখছেন, ভোট কি রকম হচ্ছে, আমরা সম্পূর্ণভাবে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন আজকে উপহার দিয়েছি। নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী শাহ আবুল কাসেম পেয়েছেন ৫ হাজার ৮৯৮, ধানের শীষ প্রার্থী সাইদুর রহমান চৌধুরী পেয়েছে ৩ হাজার ২৯৭, মশিরত আলী শাহ ফকির চশমা পেয়েছে ৮ হাজার ২৭৩ ভোট। নৌকার প্রার্থীকে ২৩ শত পচাঁত্তর ভোটে পরাজিত করেন সতন্ত্র প্রার্থী মছিরত আলী শাহ ফকির বিজয় লাভ করেন। তিনি এবারসহ নবমবারের মতো নির্বাচিত হলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।